সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী ৩রা এপ্রিল বাংলায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ওইদিন ব্রিগেডে বিজেপির জনসভা থেকেই বাংলায় বিজেপি কর্মী সমর্থকদের বার্তা দেবেন মোদী। শনিবার এমনটাই জানালেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
আরও পড়ুনঃ আইএমএফ রিপোর্টে দ্রুততম অর্থনৈতিক বৃদ্ধির তালিকায় ভারত
এর আগে বিজেপির গণতন্ত্র বাঁচাও আন্দোলনের সময় মোদীর বাংলা সফর ও ব্রিগেড সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিজেপির গণতন্ত্র বাঁচাও আন্দোলনের অনুমতি না পাওয়ায় সে যাত্রায় আর ব্রিগেড সমাবেশ সম্ভব হয়নি। এবার ভোটের মুখেই রাজ্যে আসছেন মোদী।
আরও পড়ুনঃ বাবুলকে হারাতে ১ কোটি টাকার কাজের টোপ, বিতর্কিত ঘোষণা মেয়রের
মোদীর আসার ও ব্রিগেডে সভা করার দিকে তাকিয়ে বঙ্গ বিজেপি। কারণ তাদের একমাত্র ভরসা সেই মোদীই। এমনিতেই প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর থেকেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব এ উত্তাল হয়ে ওঠে গোটা বাংলায় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।
আরও পড়ুনঃ বারাণসী থেকে লড়বেন মোদী, গান্ধীনগরে আডবানির পরিবর্তে অমিত শাহ
বৃহস্পতিবার রাত ৮ টায় প্রকাশিত হয় রাজ্য বিজেপির ২৮ জনের প্রথম প্রার্থী তালিকা। আর তারপরেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব এ উত্তাল হয়ে ওঠে কোচবিহার, মালদা, বসিরহাট সহ অনেক এলাকাই। কোচবিহারে দলিয় দফতর ভাঙচুর হয়। সেই ক্ষোভ পুরোপুরি সামাল দিতে শেষ ভরসা সেই নরেন্দ্র মোদীই।
আরও পড়ুনঃ ভোটের গানে বিপাকে বাবুল, কমিশনের হাতে টুইট অস্ত্র
একটা ব্রিগেড পরিবর্তন করতে পারে বাংলার ভোটের মহল। মনে করছেন বঙ্গ বিজেপির নেতা কর্মীরা। আর সেই দিকেই এখন তাকিয়ে বাংলা বিজেপির নেতা, কর্মী ও সমর্থকরা। ব্রিগেড থেকে নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের কি বার্তা দেন সেটার জন্যই অপেক্ষা বিজেপির।
আরও পড়ুনঃ লোকসভা রিপোর্টে গত ৫ বছরে তৃণমূল সাংসদদের পারফরম্যান্স লজ্জাজনক
অন্যদিকে পুলওয়ামা কাণ্ডের পর এই ঘটনার জন্য মোদীকেই দায়ি করেছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি কর্মীরা শুনতে চান ব্রিগেড থেকে কি বার্তা মমতার উদ্দ্যেশ্যে দেন মোদী। মমতা ও মহাজোটকে কিভাবে বাংলার মাটিতে আক্রমণ করেন মোদী, সেটাও দেখার। ব্রিগেডের পরই বিজেপির প্রচারে জোয়ার আসতে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
আরও পড়ুনঃ নির্বাচন কমিশনের নতুন অ্যাপ সি ভিজিল, জনতার অভিযোগে ১০০ মিনিটের মধ্যে ব্যবস্থা
আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।