জম্মু কাশ্মীরের জন্য আলাদা রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী চাইলেন ওমর আবদুল্লা। ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী নয়, এবার জম্মু কাশ্মীরের জন্য আলাদা রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী চাইলেন ওমর আবদুল্লা। ন্যাশন্যাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লা পরিস্কার জানিয়ে দেন, জম্মু কাশ্মীরের জন্য আলাদা সুযোগ সুবিধা তুলে দিলে জম্মু কাশ্মীরের জন্য আলাদা রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী চাই। আর এই ঘোষণার পরেই জোটসঙ্গী ন্যাশন্যাল কনফারেন্সের জন্য দেশ জুড়ে সমালোচনার মধ্যে পরেছে কংগ্রেস।
জম্মু কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও ন্যাশন্যাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লা এবার জম্মু কাশ্মীরের জন্য আলাদা রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী চাইলেন। ভারতের রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী নয়, জম্মু কাশ্মীরের জন্য একেবারে আলাদা রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী চাইলেন ওমর আবদুল্লা। যদি সংবিধানের ৩৭০ আর্টিকেল ও ৩৫এ ধারা তুলে দেওয়া হয়, তাহলে জম্মু কাশ্মীরের জন্য আলাদা রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী চাই বলেই দাবি করে বসলেন ওমর আবদুল্লা।
আর এই নিয়েই গোটা দেশ জুড়ে শুরু হয়েছে জোর বিতর্ক। এই ইস্যুতে জোটসঙ্গী ন্যাশন্যাল কনফারেন্সের জন্য চরম সমস্যায় পরে গেছে কংগ্রেস। ভোটের মুখে এই নিয়ে কংগ্রেস ও রাহুলকে একহাত নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। মহাজোটের সব শরিককেই তুলধোনা করেছেন মোদী। মহাজোটের সব নেতাদের উদ্দ্যেশ্যেই প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন মোদী।
ঠিক কি বলেছেন জম্মু কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও ন্যাশন্যাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লা? তিনি বলেছেন, যদি সংবিধানের ৩৭০ আর্টিকেল ও ৩৫এ ধারা তুলে দেওয়া হয়, তাহলে জম্মু কাশ্মীরের জন্য আলাদা রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী চাই। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন, সংবিধানের ৩৭০ আর্টিকেল ও ৩৫এ ধারা তুলে দেওয়া হলে, জম্মু কাশ্মীরের জন্য আলাদা প্রধানমন্ত্রী চাই।
আর এই বক্তব্যের পরেই দেশ জুড়ে হইচই পরে গেছে। তুমুল সমালোচনা শুরু হয়েছে দেশ জুড়ে। তবে এই নিয়ে এখনও মুখ খলে নি কংগ্রেস। মহাজোটের অন্যান্য নেতারাও এই নিয়ে এখনও কোন মুখ খোলেন নি। ভোটের মুখে জম্মু কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও ন্যাশন্যাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লার এই মন্তব্য কংগ্রেসকে যে বিপদের মধ্যে ফেলল এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।