তৃণমূল নেতাকে মা’রধর, জাতীয় সড়কে সংখ্যা’লঘুরা ভাঙল তৃণমূল বিধায়কের গাড়িও

287
তৃণমূল নেতাকে মারধর, জাতীয় সড়কে সংখ্যা'লঘুরা ভাঙল তৃণমূল বিধায়কের গাড়িও
তৃণমূল নেতাকে মারধর, জাতীয় সড়কে সংখ্যা'লঘুরা ভাঙল তৃণমূল বিধায়কের গাড়িও

তৃণমূল নেতাকে মা’রধর, জাতীয় সড়কে সংখ্যা’লঘুরা ভাঙল; তৃণমূল বিধায়কের গাড়িও। প’য়গম্বর বিতর্ক ইস্যুতে, বিক্ষোভ চলাকালীন; এবার ভাঙা হল কুলপির বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদারের গাড়ি। ডায়মন্ড হারবারে ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কে; সংখ্যা’লঘুদের বিক্ষোভের মুখে পড়েলেন কুলপির বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার। তাঁকে মা’রধর করে; ভা’ঙচুর করা হয় তাঁর গাড়ি। এই ঘটনায় বিষ্ণুপুর থানার পুলিশ; তদন্ত শুরু করেছে। তৃণমূল বিধায়ককে মা’রধরের অভিযোগ উঠল; সংখ্যা’লঘুদের বিরুদ্ধে।

বিধানসভা থেকে বাড়ি ফেরার পথে আ’ক্রান্ত হলেন; কুলপির তৃণমূল বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার। অভিযোগের তীর সংখ্যা’লঘু স’ম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ ২৪ পরগনার; বিষ্ণুপুর খানার চৌরাস্তা মোড়ের কাছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কুলপির বিধায়ক তথা সুন্দরবন সাংগঠনিক জেলার সভাপতি যোগরঞ্জন হালদার; শুক্রবার বিধানসভার কাজ সেরে ডায়মন্ড হারবারে নিজের বাসভবনে ফিরছিলেন।

আরও পড়ুনঃ সংখ্যা’লঘু তা’ণ্ডবে জ্বলছে পাঁচলা, বেছে বেছে বাড়িতে আগুন-ভা’ঙচুর-বো’মাবাজি

সেই সময় দক্ষিণ ২৪ পরগনা বিষ্ণুপুর থানার অন্তর্গত চৌরাস্তা মোড়ের কাছে; সংখ্যা’লঘু সংগঠনের পক্ষ থেকে বিজেপি নেত্রী নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে বি’ক্ষোভ দেখাচ্ছিল কয়েকজন বি’ক্ষোভকারী। বি’ক্ষোভকারীদের আক্র’মণে ভাঙা হয়; কুলপির বিধায়কের গাড়ি। সেই সময় একদল সংখ্যা’লঘু বি’ক্ষোভকারী; তাঁকে মা’রধর করে; তাঁর গাড়িতে হা’মলা চালায় বলে অভিযোগ করেছেন তৃণমূল বিধায়ক যোগরঞ্জন হালদার।

আরও পড়ুনঃ দুদিন ‘তা’ণ্ডব’ করেও কারোর শাস্তি হল না, নিরীহ পোস্ট করে গারদে ঐশ্বানী

বিজেপি-র কেন্দ্রীয় নেত্রী নূপুর শর্মার, প’য়গম্বর হজরত মহ’ম্মদকে নিয়ে করা অব’মাননাকর মন্তব্যের অভিযোগে; তিনদিন ধরে উ’ত্তপ্ত হয়ে রয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন এলাকা। মূলত জাতীয় সড়ক অবরোধ করে; বি’ক্ষোভ দেখাচ্ছেন সংখ্যা’লঘু স’ম্প্রদায়ের একাংশ। এদিনের ঘটনায় তাঁর নিরাপত্তা-রক্ষী এবং পুলিশের তৎপরতায়; বিধায়ককে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়। না হলে তৃণমূল নেতার আরও বড় বিপদের আ’শঙ্কা ছিল।

এই নিয়ে ডায়মন্ড হারবার পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার জানান; “বিষয়টি প্রশাসনের তরফে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে; বিষ্ণুপুর থানাকে এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে”। অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেফতারের আশ্বাস দিয়েছেন পুলিশ সুপার। তবে সাধারণ মানুষ ও বিরোধী দলের নেতারা বলছেন; “আমি তৃণমূল নেতা বিধায়ক” বলেও; সংখ্যালঘু-দের মা’রধরের হাত থেকে রেহাই পাননি যোগরঞ্জন হালদার। তাহলে কি না জেনেই, তৃণমূল নেতাকে পি’টিয়ে দিল; সংখ্যা’লঘু স’ম্প্রদায়ের বিক্ষোভ’কারীরা? এটাই এখন বড় প্রশ্ন।

Comments

comments

আপনাদের মতামত জানাতে কমেন্ট করুন