গত ফেব্রুয়ারি মাসে রামমন্দির সংক্রান্ত সমস্যার ফয়সালা করার জন্য ২৬ তারিখে সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে মধ্যস্থতার মাধ্যমে বিষয়টি সমাধানের প্রস্তাব দেওয়া হয়। আজ বিচারপতিদের মধ্যে আলোচনার মধ্যেই বিচারপতিদের মধ্যে ভিন্ন সুর উঠে এলো।
বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যা সমাধানের উপায় বের করতে বলেছেন। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বে গঠিত ৫ সদস্যের ডিভিশন বেঞ্চ আজ সব পক্ষকে তাদের মধ্যস্থতাকারীদের নাম জানাতে বলেছে।
কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং এর রাস্তায় হাঁটলেন বিজেপি নেতা
বিচারপতি এস এ বোবড়ে এই বিষয়ে জানান, বাবরি মসজিদ রামমন্দির সংক্রান্ত ইতিহাসের পুরোটাই তাদের নখদর্পণে রয়েছে। ইতিহাস নতুন করে জানার আবশ্যিকতা নেই। কোন সময়ে কোন রাজা কি করেছিলেন, তা আজকের দিনে গুরুত্বপূর্ন নয়। কিন্তু বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতেই রাম মন্দির সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান জরুরি বলে তারা মতামত প্রদান করেন।
কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং এর রাস্তায় হাঁটলেন বিজেপি নেতা
রামলালার পক্ষ থেকে পরামর্শের বিরোধিতা করেন সি এস বৈদ্যনাথন। তিনি জানান, রামমন্দির ইস্যু হিন্দুদের ভাবাবেগের সাথে জড়িত। প্রয়োজনে তারা অর্থ জোগাড় করে অন্যত্র মসজিদ গড়ে দিতে প্রস্তুত। বিচারপতিদের তরফে যদিও বলা হয়েছে, নিরাশ হবার কোনও কারণ নেই। সুপ্রিম কোর্ট রামমন্দিরের স্পর্শকাতর ইস্যু নিয়ে যথেষ্ঠ ওয়াকিবহাল। সব দিক বিবেচনা করেই দ্রুত এই মামলার রায় দেওয়া হবে।
ভোটের বাজার মাত করতে আসরে নামছে পিসি
সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, কোনও পক্ষ থেকেই বিশেষ মধ্যস্থতাকারী এখানে আলোচনায় অংশ নেবেন না। সুপ্রিম কোর্টের তত্ত্বাবধানে গঠিত একটি প্যানেল এই মধ্যস্থতার কাজ করবে। এর সাথেই সুপ্রিম কোর্টের তরফে বলা হয়েছে, সমস্যা এড়াতে মধ্যস্থতাকারীদের আলোচনা সংক্রান্ত কোনও রিপোর্ট সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না।
দেশদ্রোহী আখ্যা পেয়েও নিজের বক্তব্যে অনড় কংগ্রেস নেতা
সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের তরফে সুপ্রিম কোর্টের ওপরেই আস্থা রেখে বলা হয়েছে, রামমন্দির বাবরি মসজিদ সংক্রান্ত যেকোনো রায় মেনে নিতে তারা প্রস্তুত।
আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।