VVPAT – The News বাংলা https://thenewsbangla.com Bengali News Portal Fri, 22 Mar 2019 11:11:49 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.7.2 https://thenewsbangla.com/wp-content/uploads/2018/09/cropped-cdacf4af-1517-4a2e-9115-8796fbc7217f-32x32.jpeg VVPAT – The News বাংলা https://thenewsbangla.com 32 32 মোদীকে হঠাতে ভিভিপ্যাটের সংখ্যা বাড়াতে কমিশনে আর্জি মহাজোটের https://thenewsbangla.com/targer-modi-hathao-united-opposition-urges-commission-to-increasen-vvpat/ Fri, 22 Mar 2019 10:50:48 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=9024 বিরোধীদের দাবি, ভিভিপ্যাট বা VVPAT কাউন্টিংয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি করুক নির্বাচন কমিশন। এবিষয়ে ফারুক আবদুল্লা, চন্দ্রবাবু নাইডুরা দাবি জানিয়েছিলেন ভারতের নির্বাচন কমিশনে। আবার রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে তৃণমূলের তরফে একই দাবি জানান পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সিরা। বিশ্বস্ত সূত্রের খবর, সে দাবি মানতে চলেছে কমিশন। অন্তত বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বের সঙ্গে ভাবনা চিন্তা চলছে বলে জানা গেছে। সূত্র জানাচ্ছে, কমিশনের তরফে বিষয়টি পাঠানো হয়েছে রিভিউ কমিটির কাছে। কমিটির রিপোর্ট এলে এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হতে পারে।

আরও পড়ুনঃ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বে ভরা তৃণমূলের তারকা তালিকা নির্বাচন কমিশনে

ব্রিগেডের ইউনাইটেড ইন্ডিয়ার মঞ্চে কথাটা তুলেছিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ফারুক আবদুল্লা। প্রশ্নটা ছিল মূলত ইভিএম নিয়ে। অভিযোগ ছিল EVM কারচুপির। বিষয়টি নিয়ে কমিশনের সঙ্গে কথা বলার জন্য একটি কমিটি তৈরি করে বিরোধীরা। সেই কমিটি দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনে বেশ কিছু দাবি জানায়। পরে ধর্মতলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেভ ইন্ডিয়ার ধরনা মঞ্চে চন্দ্রবাবু নাইডু বলেন, “আমরা অন্তত ৫০ শতাংশ VVPAT গননার দাবি জানাচ্ছি। কমিশনে গিয়েও আমরা সেই দাবি পেশ করেছি”।

আরও পড়ুনঃ ভোটের গানে বিপাকে বাবুল, কমিশনের হাতে টুইট অস্ত্র

এদিকে EVM কারচুপি অসম্ভব, কথাটা বহুবার বলেছে দেশের নির্বাচন কমিশন। কমিশন সূত্রে খবর, এবারের লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে নতুন ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের সর্বত্র পৌঁছে গেছে M3 জেনারেশনের ইভিএম মেশিন। হয়ে গেছে ফার্স্ট লেভেল চেকিং। সঙ্গে থাকছে VVPAT। যার মাধ্যমে ভোট দেবার পর সঠিক প্রার্থীকে ভোট দিতে পারলেন কিনা তা জানতে পারবেন ভোটাররা। বিষয়টি নিয়ে এ রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর EVM নিয়ে রাজনৈতিক দল এবং মানুষের আস্থা অর্জন করতে ব্যাপক প্রচার চালিয়েছে।

আরও পড়ুনঃ বারাণসী থেকে লড়বেন মোদী, গান্ধীনগরে আডবানির পরিবর্তে অমিত শাহ

গত অগাস্টে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত সর্বদল বৈঠকে তৃণমূল, আপ, কংগ্রেস সহ বেশকিছু রাজনৈতিক দল EVM নিয়ে প্রশ্ন তোলে। দাবি জানায়, EVM নয়, ব্যালট পেপারে হোক আগামী লোকসভা ভোট। দেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো যখন EVM নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে, তখন নির্বাচন কমিশন চালায় তার পক্ষে প্রচার। এর জন‍্য বেছে নেওয়া হয় ভোট পাঠশালা। পাঠশালার প্রচার সংক্রান্ত সহায়িকাতে রীতিমতো ছাপার অক্ষরে দাবি করা হয়েছে, EVM কারচুপি অসম্ভব।

আরও পড়ুনঃ বিজেপির প্রার্থী তালিকা প্রকাশ, বাংলায় বিজেপি প্রার্থীদের নাম

মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর সূত্রে খবর, M3 EVM এর মস্তিষ্ক এবং কর্মসূচি একবার মাত্র ব্যবহারোপযোগী চিপ দিয়ে তৈরি, এটি পাঠোদ্ধার বা পরিবর্তন করা যায় না। অন্য কোনও ব্যবস্থার সঙ্গে বা ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত করা যায় না। তার মানে সংযোগ পদ্ধতি কিংবা বেতার পদ্ধতি কোন কিছুর মাধ্যমে এর উপর কারসাজি চলবে না।

সূত্র জানাচ্ছে এটি ১০০ শতাংশ নিরাপদ ও বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে বিভিন্ন IIT সংস্থার বিশিষ্ট অধ্যাপকদের নিয়ে তৈরি কমিটি, এর সফটওয়্যার নকশার মূল্যায়ন করেছেন। বছরের পর বছর ধরে ৫টি পৃথক হাইকোর্টে EVM এর বিশুদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। হাইকোর্টগুলির প্রত্যেকটিই এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে যে, EVM বিশ্বাসযোগ্য, নির্ভরযোগ্য এবং এখানে কোনও কারচুপি সম্ভব নয়।

আরও পড়ুনঃ বাংলায় নির্বাচন কমিশনের কিছু কর্মীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ বিজেপির

আগের M2 মেশিনের সঙ্গে M3 মিশনের পার্থক্য আছে বেশ কিছু। কমিশন সূত্রে খবর, এতে সেল্ফ ডায়াগনস্টিক ক্ষমতা, টেম্পার ডিটেকশ, অথেন্টিকেশন ফেসিলিটির মত অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। যেগুলি আগের মেশিনে ছিল না। এছাড়াও আরো বেশ কিছু বিষয়ে উন্নতি ঘটানো হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ বাবুলকে হারাতে ১ কোটি টাকার কাজের টোপ, বিতর্কিত ঘোষণা মেয়রের

কমিশনের ঘোষনা ছিল, প্রতি বিধানসভা পিছু একটি করে VVPAT স্লিপ গননা করা হবে। এতে স্বচ্ছতা থাকবে। পাশাপাশি ভোট গননার সময়ও বাঁচবে। কিন্তু বিরোধীদের দাবি, গণনা হোক অন্তত ৫০ শতাংশ VVPAT। বিরোধীদের দাবি গুরুত্বের সঙ্গেই ভাবছে ভারতের নির্বাচন কমিশন। সূত্রের খবর, ৫০ শতাংশ VVPAT গননার দাবি সময় কারণেই মানা সম্ভব নয় কমিশনের পক্ষে। তবে বিধানসভা পিছু VVPAT গননার সংখ্যা বাড়ানো হতে পারে। এ বিষয়ে কমিশনের তরফ এ ঘোষণা হতে পারে শীঘ্রই।

আরও পড়ুনঃ নির্বাচন কমিশনের নতুন অ্যাপ সি ভিজিল, জনতার অভিযোগে ১০০ মিনিটের মধ্যে ব্যবস্থা

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>
রাজ্য পুলিশ নয়, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জিম্মায় থাকবে ইভিএম ও ভিভিপ্যাট https://thenewsbangla.com/evm-and-vvpat-will-be-under-the-control-of-central-force/ Wed, 20 Mar 2019 11:20:36 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=8899 ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ হয়েছে গত ১০ই মার্চ। দেশজুড়ে নির্বাচনী বিধি লাগু হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে প্রচার নিয়ে চাপানউতর শুরু হয়েছে, অন্যদিকে নির্বাচন কমিশন বিভিন্ন ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে সবকিছুই। দেওয়াল লেখা থেকে জনসভার অনুমতি সব দিকেই রয়েছে নির্বাচন কমিশনের পাখির চোখ। এর পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন ভোট গ্রহণের দিন এবং গণনার দিন ইভিএম ও ভিভিপ্যাট কোথায় কীভাবে থাকবে এবং তার নিরাপত্তা কিভাবে হবে সেই নিয়ে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকদের দফতরে জোর কদমে কাজ করে চলেছে।

আরও পড়ুনঃ বাম কংগ্রেস বিজেপির আপত্তি নেই, কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কেন মাথাব্যথা শুধু তৃণমূলের

ইভিএমের কমিশনিং হয়ে যাবার পরেই তা চলে যাবে স্ট্রং রুমে। শুধু তাই নয় সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ২৪ ঘন্টা পাহারা দেওয়ার কাজও শুরু হয়ে যাবে সেই মুহূর্ত থেকেই। সেখানে থাকবে দুইস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা। যেখানে মূল দরজায় থাকবে সিএপিএফ ও বাইরে পাহারা দেবে রাজ্য পুলিশের সশস্ত্র বাহিনী। কোনরকমেই রাজ্য পুলিশ ভিতরে আসবে না।

আরও পড়ুনঃ বিরোধী মহিলা প্রার্থীদের ‘মাল’ সম্বোধন করে কুরুচিপূর্ণ আক্রমণ ফিরহাদের

ভোটের দিন আগে থেকেই প্রত্যেকটি বুথেই মোতায়েন থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তাদের নজরদারির মধ্যে সেখানে থাকবে সব আঁটোসাঁটো নিরাপত্তার মধ্যে। ভোটের আগের দিন ভোট কর্মীরা সেখান থেকে সব তথ্য প্রমাণাদি দিয়ে ইভিএম ও ভিভিপ্যাট নিয়ে চলে যাবেন সংশ্লিষ্ট বুথের উদ্দেশ্যে। কেবলমাত্র বুথে পৌঁছানোর পরেই কাজ শেষ হচ্ছে না কারোরই। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ভোটদান মিটে যাবার পর আবার সেই সব জিনিসপত্র নিয়ে আরসি-তে ফিরে আসবেন ভোট কর্মীরা সেই কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সঙ্গে করেই।

আরও পড়ুনঃ সেন্ট্রাল ফোর্স বছরে এই কয়েকদিন থাকবে, হুমকি মন্ত্রী রবীন্দ্রনাথ ঘোষের

এখান থেকে তৈরি হবে নতুন নিরাপত্তার বলয়। ইভিএম ও ভিভিপ্যাট সেখান থেকেই সটান চলে যাবে একেবারে স্ট্রং রুমে। স্ট্রং রুমটি আগে থেকেই নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে দেওয়া থাকবে। স্ট্রং রুমের একটি মাত্র দরজা থাকবে। এমনই জানাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। শুধু তাই নয় সেখানে ২৪ ঘন্টা থাকবে নিরাপত্তার ৩টি বলয়। থাকবে সিসিটিভি। কে কখন এল কন্ট্রোল রুমের কাছে, সবকিছুই ধরা পড়বে সিসিটিভিতে। যদিও সেখানে রিটার্নিং অফিসার এবং অবজার্ভার ছাড়া আর কেউই যেতে পারবে না এমনই কিন্তু নির্দেশিকা জারি করা হয়ে গিয়েছে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে।

আরও পড়ুনঃ তৃণমূলের তারকা প্রার্থী নিয়ে অশ্লীল ও বিতর্কিত মন্তব্য ক্ষিতির

স্ট্রং রুমের মূল দরজার কাছে পৌঁছতে গেলে প্রথমেই রিটার্নিং অফিসার অথবা অবজারভারকে সার্চ করা হবে। তারপরের ধাপে গেলে সেখানে পুনরায় সমস্ত কিছু নথিপত্র খতিয়ে দেখে তার পরেই তৃতীয় বলয় এর দিকে তাদের যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে। তৃতীয় নিরাপত্তা বলয়ে গিয়ে সেখানে নিজের নাম ঠিকানা ফোন নাম্বার এবং নিজের পদ লিখতে হবে খাতায়। এরপর মোতায়েন থাকা এক সেকশন কেন্দ্রীয় বাহিনী উক্ত ব্যক্তিকে মূল দরজার কাছে নিয়ে যাবে।

আরও পড়ুনঃ অনুব্রত মন্ডলের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ নির্বাচন কমিশনের

স্ট্রং রুমের মধ্যে একবার ইভিএম ও ভিভিপ্যাট ঢুকে গেলে স্ট্রং রুমকে সম্পূর্ণ সিল করে দেওয়া হবে। একেবারে গণনার দিন সকালবেলায় সেই সিল অবজার্ভার এবং রিটার্নিং অফিসার ও সংশ্লিষ্ট প্রার্থী বা তার এজেন্টদের সামনে খোলা হবে এবং তারপর একে একে ইভিএম বার করে এনে গণনার কাজ শুরু করা হবে। তবে এই স্ট্রং রুম রিটার্নিং অফিসার এবং অবজারভার ছাড়া প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের অনুমতি পাওয়া প্রার্থী ও তার এজেন্টরা দেখতে যেতে পারবেন একই নিয়ম মেনে।

আরও পড়ুনঃ মিমি নুসরত এর চরিত্র নিয়ে কটাক্ষ বিতর্কে জড়ালেন দিলীপ ঘোষ

এই স্ট্রং রুমের এই রকম কঠিন নিরাপত্তা বলয় থাকছে ২৪ ঘন্টাই। যেখানে গণনা কেন্দ্র তৈরি করা হবে সেই গণনা কেন্দ্র থেকে ১০০ মিটারের মধ্যে কাউকে প্রবেশ করতে গেলে কঠিন নিয়মের বেড়াজালে প্রবেশ করতে হবে। যে নিয়মের বিধি ইতিমধ্যেই নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে লিখে সব রাজনৈতিক দল রিটার্নিং অফিসার ও অফিসারদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ বাবুলকে হারাতে ১ কোটি টাকার কাজের টোপ, বিতর্কিত ঘোষণা মেয়রের

গণনা কেন্দ্রের থেকে একদম বাইরে মূল রাস্তা পর্যন্ত মোট পাঁচটি স্তরের নিরাপত্তা বলয় থাকছে। একেবারে রাস্তায় থাকবে রাজ্য পুলিশের লাঠি ধারী পুলিশ। তারপরে থাকবে ফ্লাইং স্কোয়াড। এরপর থেকেই থাকছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। সমস্ত নথিপত্র দেখেই এইখান থেকেই প্রবেশ করতে হবে সকলকে। নিজের পরিচয় পত্র এবং অনুমতি পত্র ছাড়া আর কোন কিছুই নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না। বিশেষ করে মোবাইল ফোন নিয়ে যাওয়া যাবে না।

আরও পড়ুনঃ বাংলায় নির্বাচন কমিশনের কিছু কর্মীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ বিজেপির

এই তৃতীয় বলয় পেরোনোর পর চতুর্থ বলায় হবে মূল চেকিং। সেখানে সব কিছু পরীক্ষা করার পর তার পরে সেখান থেকে ঢুকে যাবে সোজা গণনা কেন্দ্রের ভিতর। স্ট্রং রুম এবং গণনা কেন্দ্র এর মাঝে কোন মতেই রাজ্য পুলিশের কোন কর্তা ব্যক্তি কেউ থাকতে পারবেন না বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

আরও পড়ুনঃ বাবুলকে ‘বাচ্চা ছেলে’ বলে কটাক্ষ করলেন ‘সেন্সেশনাল’ মুনমুন

পাশাপাশি এই তৃতীয় ও চতুর্থ বলয়ের মাঝখানে থাকবে মিডিয়া সেন্টার। সংবাদমাধ্যমের জন্য নিয়ম কিছুটা শিথিল করা হলেও সেখানেও থাকছে বেশ কিছু কড়াকড়ি। ধাপে ধাপে চিত্রসাংবাদিকদের গণনা কেন্দ্রের ভেতর নিয়ে যাবেন নির্বাচন কমিশনের নিযুক্ত কর্মীরা এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী।

তবে এই প্রথম নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে গণনা কেন্দ্রের ভেতর ইভিএম এর ছবি তোলা যাবে না। তবে সকালবেলা গণনার এক ঘন্টা আগে রিটার্নিং অফিসার অফিসার এবং সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দলের এজেন্টদের পৌঁছাতে হবে। সকলের সামনেই সিল ভেঙ্গে দরজা খুলে বার করে আনা হবে ইভিএম।

আরও পড়ুনঃ ভোটের দিন ঘোষণার পরেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে বাংলায় এগিয়ে তৃণমূল

যখন সিল ভাঙ্গা হবে তখন নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সেই ছবিও ভিডিওগ্রাফি করে নির্বাচন কমিশনে মুহূর্তের মধ্যেই পাঠাতে হবে প্রত্যেক রিটার্নিং অফিসারকে। তাই গোটা দেশজুড়ে যখন রাজনৈতিক চাপানোউতোরে রীতিমতো উত্তেজনার পারদ চড়ছে তখন নির্বাচন কমিশন কিন্তু তার নিজের ঘর গোছানোর কাজ খুব সুন্দর ভাবে ও সন্তর্পনে করে চলেছে।

আরও পড়ুনঃ বাংলায় বিজেপির সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>