“অনুব্রতকে জামিন না দিলে, গাঁ’জা কেসে ফাঁ’সানো হবে বিচারকের পরিবারকে”। গত ২০ অগাস্ট বিচারক রাজেশ চক্রবর্তীকে, এই হু’মকি চিঠি দেওয়া হয়েছে। হু’মকি চিঠি পাওয়ার পরেই বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী, ডিস্ট্রিক্ট্র চিফ জাজকে গোটা বিষয়টি জানান। এটা নিয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া যাতে পারে, সেটাই জানতে চেয়ে তিনি চিঠি লেখেন। এরপরেই ডিস্ট্রিক্ট্র চিফ জাজ মারফত, আসানসোলের সিবিআই বিশেষ আদালতের বিচারকের চিঠির একটি প্রতিলিপি, পাঠানো হয় কলকাতা হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে।
গরু-পাচার কাণ্ড মামলায়, আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক রাজেশ চক্রবর্তীর এজলাসে; অনুব্রতকে হাজির করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইতিমধ্যেই তার জামিনের আবেদন খারিজ হয়েছে, সিবিআই আদালতে। আগামী ২৪ আগস্ট পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারক। এর মাঝেই হু’মকি চিঠি পেলেন তিনি। যদিও বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন না, সিবিআই আদালতের বিচারক। তবে বিষয়টা স্পর্শকাতর হওয়ায়, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আর্কষণ করেছেন তিনি।
]]>