Lok Sabha Election – The News বাংলা https://thenewsbangla.com Bengali News Portal Fri, 24 May 2019 06:08:58 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.7.2 https://thenewsbangla.com/wp-content/uploads/2018/09/cropped-cdacf4af-1517-4a2e-9115-8796fbc7217f-32x32.jpeg Lok Sabha Election – The News বাংলা https://thenewsbangla.com 32 32 বামেদের মুখে চুনকালি লাগিয়ে ৪ লক্ষাধিক ভোটে পরাজিত কানহাইয়া কুমার https://thenewsbangla.com/cpi-leader-kanhaiya-kumar-looses-against-bjps-giriraj-singh-in-lok-sabha/ Fri, 24 May 2019 06:08:58 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=13230 বিহারের বেগুসরাই লোকসভা কেন্দ্র থেকে সিপিআইয়ের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন বামপন্থী ছাত্রনেতা কানহাইয়া কুমার; এক সময় ‘বিহারের লেনিনগ্রাদ’ হিসেবে পরিচিত ছিল বেগুসরাই; বিজেপির গিরিরাজ সিংহের বিরুদ্ধে লড়ে ৪ লক্ষ ২০ হাজার ভোটে শোচনীয় হার মানলেন তিনি।

প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহের কাছে পরাজিত হলেন সিপিআই প্রার্থী কানহাইয়া কুমার; চার লক্ষেরও বেশি ভোটে হেরে গেলেন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রাক্তন ছাত্র নেতা। ৪,২২,২১৭ ভোটে তাঁকে পরাস্ত করলেন গিরিরাজ সিংহ। নির্বাচনে ২,৬৯,৯৭৬টি ভোট পেয়েছেন কানহাইয়া। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল; শুধু মাত্র এই কেন্দ্রেই নোটাতে ভোট পড়েছে ২০ হাজারেরও বেশি।

আরও পড়ুনঃ মোদী অমিত শাহের কাছে মুখ থুবড়ে পড়ল পিসি ভাইপো

জেএনইউয়ের তরুন নেতার ওপর ভরসা করে; বিহারের বেগুসরাই লোকসভা কেন্দ্রে কানহাইয়া কুমারকে প্রার্থী করেছিল সিপিআই। তার প্রাপ্ত ভোট ২২ শতাংশ। অন্যদিকে ৫৬ শতাংশ ভোট পেয়ে এই কেন্দ্রে জয়লাভ করেছেন বিজেপির হেভিওয়েট প্রার্থী গিরিরাজ সিং।

বেগুসরাই কেন্দ্রে সিপিআই; আরজেডি এবং বিজেপি আলাদা আলাদা প্রার্থী দেওয়ায় ত্রিমুখী লড়াই হয় এই কেন্দ্রে। প্রথমে মোদী বিরোধী জোট তৈরিতে সিপিআই আরজেডিকে আমন্ত্রণ জানালেও তেজস্বী যাদব সেই প্রস্তাবে রাজি হননি; আরজেডির তরফে তানভীর হাসানকে এই আসনে প্রার্থী করা হয়। তিনি এই আসনে লড়ে রয়েছেন তৃতীয় স্থানে।

আরও পড়ুনঃ মমতাকে নিজের ক্ষমতা ও যোগ্যতা দেখালেন অর্জুন

২০১৬ সালে দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ভিডিওকে কেন্দ্র করে সামনে আসে কানহাইয়া কুমারের নাম। একটি ভিডিওতে দেখা যায়; কিছু ছাত্র ছাত্রী কাশ্মীরের আজাদির পক্ষে শ্লোগান দিচ্ছে। শোনা যায় ‘ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে; ইনশাল্লাহ ইনশাল্লাহ’ শ্লোগানও।

সেই ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন কানহাইয়া কুমার; এরপরেই দেশদ্রোহীতার অভিযোগে অভিযুক্ত হিসেবে গ্রেফতার করা হয় কানহাইয়া কুমারকে। পুলিশি জেরায় যদিও তিনি জানিয়েছিলেন; কাশ্মীরের আজাদি নয়; দেশের বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা থেকে আজাদি চান তিনি। তার ওপরেই ভর করে নির্বাচনে লড়ে সিপিআই। কিন্তু তাদের মুখ রক্ষা করা সম্ভব করতে পারলেন না এই বাম ছাত্র নেতা।

]]>
রাজারহাটে বিজেপির ক্যাম্প অফিসে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ https://thenewsbangla.com/bjp-camp-office-fire-seventh-phase-polls-in-bengal-on-lok-sabha-election/ Sun, 19 May 2019 03:48:06 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=13065 সপ্তম তথা শেষ দফার ভোটে; কয়েকটি বিক্ষিপ্ত ঘটনা ছাড়া প্রথম দু ঘণ্টায় ভোট শান্তিপূর্ণ ভাবেই চলছে। রাজারহাটে বিজেপির ক্যাম্প অফিসে; আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। তবে তৃণমূলের তরফ থেকে; এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।

বুথ থেকে এজেন্টদের বার করে দেওয়ায়; বেলগাছিয়া মোড়ে অবস্থান বিক্ষোভে বসলেন বামপ্রার্থী কণীনিকা ঘোষ। অভিযোগ, তৃণমূল বাম এজেন্টদের বুথগুলি থেকে বার করে দিচ্ছে। ঘটনাস্থলে কেন্দ্রীয় বাহিনী

বেলগাছিয়ার বুথে উত্তেজনা। সিপিএমের এজেন্ট বসতে ‘বাধা’। গুরুদাসপল্লির ২২৩ নম্বর বুথের ঘটনা। রাস্তায় বসে পড়ে বিক্ষোভ বাম প্রার্থী কণীনিকা ঘোষ।

ভাঙড়ে বুথে উত্তেজনা। ভয়ে ভোট দিতে আসছিলেন না ভোটাররা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ। ভোটারদের আস্থা বাড়াতে গ্রামে চলছে টহলদারি। আরাবুল ইসলাম ও তাঁর অনুগামীরা; আগেরদিন হুমকি দিয়েছে বলে অভিযোগ। সেই ভয়েই ভোট দিতে বেরোচ্ছিলেন গ্রামবাসীরা।

সকালে নিউটাউনে বিজেপি ক্যাম্প অফিসে আগুন। অভিযোগের তীর তৃণমূলের দিকে। তবে তৃণমূলের তরফ থেকে; এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।

সন্তোষপুরে বিদ্যামন্দির গার্লস হাইস্কুলে; ভোটের লাইনে ভোটদাতাদের প্রভাবিত করছিল তৃণমূল নেতা রজত ঘোষদস্তিদার। এমনটাই অভিযোগ ছিল বামেদের। ভোটারদের তীব্র প্রতিবাদে তিনি সরে পড়েন।

ছিট কালিকাপুর প্রাইমারি স্কুল, বুথ নং ১০৪-১১০; তৃণমূলের তাপস হালদার, রাজু বিশ্বাস, সৌমেন নস্কর সিপিএমের এজেন্টদের বার করে দিয়ে এবং সামনে দাঁড়িয়ে ভোট দেওয়াচ্ছে। এমনটাই অভিযোগ নির্বাচন কমিশনে।

সপ্তম দফায় সারা দেশে; ৫৯টি আসনের মধ্যে গোটা দেশের নজর পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তরপ্রদেশে। রবিবার পশ্চিমবঙ্গের ৯টি আসনে ভোটগ্রহণ। সেগুলি হল; দমদম, বারাসত, বসিরহাট, জয়নগর, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, যাদবপুর, কলকাতা উত্তর ও কলকাতা দক্ষিণ।

যাদবপুর নিয়ে এবার উত্তেজনা তুঙ্গে। তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মিমি চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে লড়াই করছেন; কলকাতার প্রাক্তন মেয়র বিকাশ ভট্টাচার্য। বিজেপির পক্ষে ময়দানে রয়েছেন; প্রাক্তন তৃণমূল নেতা অনুপম হাজরা।

দমদমে দুবারের সাংসদ তৃণমূলের সৌগত রায়ের বিরুদ্ধে এবার লড়াই করছেন বিজেপির শমীক ভট্টাচার্য ও সিপিএমের নেপালদেব ভট্টাচার্য। লড়াই হাড্ডাহাড্ডি।

ডায়মন্ডহারবারে তৃণমূলের হেভিওয়েট অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ময়দানে; রাজ্য বিধানসভার প্রাক্তন স্পিকার হাসিম আবদুল হালিমের ছেলে সিপিএমের ফুয়াদ হালিম। বসিরহাটে বিজেপির সায়ান্তন বসুর বিরুদ্ধে; লড়াই করছেন অভিনেত্রী নুসরত জাহান।

]]>
এনসিপির বোতাম টিপলেই ভোট পাচ্ছে বিজেপি, দাবি শরদ পাওয়ারের https://thenewsbangla.com/sharad-pawar-complaint-bjp-hacked-evms-in-lok-sabha-election-2019/ Fri, 10 May 2019 07:39:45 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=12667 ইভিএম নিয়ে অভিযোগ বহুদিনের; বিশেষ করে কেন্দ্রে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পরে একাধিক বার ইভিএম নিয়ে অভিযোগ এনেছে বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দল গুলি; ইভিএমের পরিবর্তে পুনরায় ব্যালট পেপারে ভোট করানোর দাবি জানিয়েছেন তারা; যদিও ব্যালট নিয়ে ওঠা অভিযোগ বরাবরই খারিজ হয়ে গেছে।

এবার সেই একই অভিযোগ আনলেন ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার; বৃহস্পতিবার তিনি দাবি করেন; তিনি নিজেই একবার একটি অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন; যেখানে নিজের দলীয় প্রতীকে ভোট দিলেও ভোট বিজেপি পাচ্ছে বলে জানান তিনি।

আরও পড়ুন তেজ বাহাদুরের ভোটে লড়ার আবেদন খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট

তিনি বলেন; ইভিএম নিয়ে তিনি ওয়াকিবহাল; তাকে গুজরাট ও হায়েদ্রাবাদে ইভিএম পরীক্ষা করার জন্য ডাকা হয়েছিল বলে জানান তিনি; সেখানে তাকে বোতাম টিকে ইভিএম পরীক্ষা করতে বলা হয়; এরপরেই তিনি তার দলীয় প্রতীক চিহ্নের বোতামে প্রেস করেন; কিন্তু লক্ষ্য করেন; সেই ভোট গিয়ে যোগ হচ্ছে বিজেপিতে; এমনই অভিজ্ঞতার কথা জানান তিনি।

যদিও সব ইভিএম মেশিনেই এই ধরনের কারচুপি হচ্ছে না; সেটাও তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন; পাওয়ারের দাবিকে সমর্থন জানিয়ে অন্যান্য বিজেপি বিরোধী দল গুলোও জানিয়েছে; চাইলেই ইভিএম মেশিনের রেজাল্ট ওলট পালট করা সম্ভব।

আরও পড়ুন গাড়িতে নগদ লক্ষাধিক টাকা সহ পুলিশের হাতে আটক ভারতী ঘোষ

শরদ পাওয়ার সহ আরও ২০টি রাজনৈতিক দল গত ৮ই এপ্রিল ইভিএমের কারচুপির অভিযোগ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়; কিন্তু তাদের দাবিকে নস্যাৎ করে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দেয় কোন ইভিএম মেশিনে কারচুপি হচ্ছে না সুপ্রিম কোর্ট।

]]>
চোপড়া বাস স্টান্ডে বাইক বাহিনীর হাতে আক্রান্ত ভোটাররা https://thenewsbangla.com/lok-sabha-election-voters-are-afraid-muss-problem-in-chopra-uttar-dinajpur/ Thu, 18 Apr 2019 04:29:03 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=11085 উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া বাস স্টান্ডে বাইক বাহিনীর হাতে আক্রান্ত ভোটাররা। দিঘির কলোনির মিদ্যা অঞ্চলে মহিলাদের রাস্তায় ফেলে মারধরের অভিযোগ। প্রতিবাদে পথ অবরোধ সাধারণ ভোটারদের। লোকসভা ভোট গ্রহণের শুরুতেই এদিন গণ্ডগোল শুরু হয় চোপড়ায়।

আরও পড়ুনঃ মাওবাদীদের গুলিতে নিহত মহিলা নির্বাচন কমিশন আধিকারিক

জাতীয় সড়ক অবরোধ করে জনগণ। পুলিশের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় থাকার অভিযোগ। পুলিশের সাথে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়ে জনতা। অভিযোগ জানায় বাইক বাহিনীর বিরুদ্ধে। কেন্দ্রীয় বাহিনী না থাকার অভিযোগ ভোটারদের। পুলিশের তরফ থেকে জানানো হয়েছে অভিযোগ পেলে তবেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। চোপড়ার ১৮০ নাম্বার বুথের ভোট চলাকালীন প্রায় ৩০০ মানুষকে আটকে দেওয়া হয়।

আরও পড়ুনঃ BIG BREAKING: কাশ্মীরের ত্রালে সিআরপিএফ ক্যাম্পে জঙ্গি হামলা

নিজেকে বিজেপি সমর্থক জানিয়ে এক ব্যক্তি সরাসরি তৃণমূল এর বহিরাগতর দিকে অভিযোগ করেন। অপরদিকে তৃণমূলের তরফ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়।

আরও পড়ুনঃ ফিরদৌসের পর বিপাকে পড়তে চলেছেন বাংলাদেশের আরেক অভিনেতা

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত সপ্তাহে সভা করেন চোপড়াতে। সেই জনসভা থেকে তিনি বার্তা দেন, ‘চোপড়াতেই লুকিয়ে আছে দার্জিলিং জয়ের চাবিকাঠি’। তিনি এমন কথাও বলেছিলেন, ‘চোপড়াই দার্জিলিং আসনে তৃণমূলকে জেতাতে পারে। এখানকার সব ভোট পেলে আমরা জিতবই। বিজেপি বদমায়েশি করেছে। কংগ্রেস, সিপিএমকে ভোটটা দিয়ে ভোট নষ্ট করবেন না। আমাদের ভোট দিন’।

আরও পড়ুনঃ বাংলায় দ্বিতীয় দফার ভোটেও সব বুথে থাকছে না কেন্দ্রীয় বাহিনী, ফের ঝামেলার আশঙ্কা

প্রায় ১৬ লক্ষ ভোটারের দার্জিলিং লোকসভা আসনের মধ্যে উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া ব্লকের একটা বড় অংশ রয়েছে। সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এলাকার ভোট সংখ্যা ২ লক্ষ ২৯ হাজারের মতো। বাম আমলেও কংগ্রেস এলাকা হিসেবে যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল। ২০১১ সালে প্রাক্তন কংগ্রেস বিধায়ক হামিদুল রহমান নির্দল প্রার্থী হিসেবে জেতেন। পরে যান তৃণমূলে। এর পরে গত কয়েক বছরে তৃণমূল শক্তিশালী হয়ে ওঠে। ২০১৬-তে প্রথম হামিদুলই তৃণমূলের টিকিটে জিতে বিধায়ক হন। কংগ্রেস, সিপিএমের পুরনো সংগঠনের সঙ্গে সম্প্রতি বিজেপির সংগঠন তৈরি হয়েছে। সেখানে চোপড়া থেকে ৫০ হাজারের বেশি ‘লিড’ নিতে পারলে শিলিগুড়ি এবং পাহাড়ের ভোটের নিরিখে প্রার্থী অমর সিংহ রাই অনেকটাই এগিয়ে যেতে পারেন।

আরও পড়ুনঃ কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঝাঁটা মেরে এলাকা থেকে তাড়ানোর ফতেয়া তৃণমূল বিধায়ক ও মন্ত্রীর

এদিন পুলিশ এর ভুমিকা নিয়ে যথেষ্ট ক্ষুণ্ণ এলাকাবাসী। আপাতত থমথমে গোটা চোপড়া ব্লক।

আরও পড়ুনঃ তৃণমূলের হয়ে প্রচার করে ভারতের কালো তালিকায় বাংলাদেশী অভিনেতা ফিরদৌস

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>
শুরু ভোট যুদ্ধ, বৃহস্পতিবার প্রথম দফার ভোটে কতজন অভিযুক্ত আর কতজন কোটিপতি https://thenewsbangla.com/lok-sabha-election-start-all-the-news-about-the-first-round-of-voting/ Wed, 10 Apr 2019 18:45:14 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=10538 শুরু লোকসভা নির্বাচন। বৃহস্পতিবার ১১ই এপ্রিল প্রথম দফার নির্বাচন। প্রথম দফার মোট আসন সংখ্যা ৯১। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১২৬৬ জন প্রার্থী। মনোয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় প্রার্থীদের সম্পর্কে যে ফৌজদারি মামলা, সম্পত্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলি উঠে এসেছে তাও দেওয়া হল। দেওয়া হল কোটিপতিদের তালিকাও। দেখে নিন একনজরে।

আরও পড়ুনঃ নাসিরুদ্দিনের পাল্টা এবার মোদী সরকারের সমর্থনে সাক্ষর করলেন ৯০৭ জন বুদ্ধিজীবী

অভিযুক্ত প্রার্থীদের পরিসংখ্যান:

প্রথম দফায় প্রার্থীর সংখ্যা ১২৬৬ জন। এদের মধ্যে লঘু অপরাধের মামলায় জড়িত প্রার্থী ২১৩ জন। গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত প্রার্থীর সংখ্যা ১৪৬ জন। প্রথম দফায় কংগ্রেসের ৮৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ৩৫ জন প্রার্থী লঘু অপরাধের মামলায় জড়িত। ২২ জন গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত। ৮৩ জন বিজেপি প্রার্থীর মধ্যে ৩০ জন প্রার্থী লঘু অপরাধের মামলায় জড়িত। ১৬ জন গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত।

আরও পড়ুনঃ লোকসভা ভোটে তৃণমূল ও বিজেপিকে পরাজিত করার ডাক বাংলার বুদ্ধিজীবীদের

২৫ জন টিডিপি প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন লঘু অপরাধের মামলায় জড়িত। ২ জন গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত। ওয়াইএসআরসিপি-র ২৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৩ জন লঘু অপরাধের মামলায় জড়িত। ১০ জন গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত। জনসেনা পার্টির ২৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪ জন লঘু অপরাধের মামলায় জড়িত। ২ জন গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত। টিআরএস-র ১৭ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন লঘু অপরাধের মামলায় জড়িত। ৩ জন গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত।

আরও পড়ুনঃ ঘৃণার রাজনীতির বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার আবেদন জানালেন দেশের ২০০ জন লেখক

বিএসপি-র ৩২ জন প্রার্থীর মধ্যে ৮ জন লঘু অপরাধের মামলায় জড়িত। ৪ জন গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত। ৫৫৩ জন নির্দল প্রার্থীর মধ্যে ৪৮ জন লঘু অপরাধের মামলায় জড়িত। ৩৫ জন গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত। ৪২৫ জন অন্যান্য প্রার্থীর মধ্যে ৬৬ জন লঘু অপরাধের মামলায় জড়িত। ৫২ জন গুরুতর অপরাধের মামলায় জড়িত।

আরও পড়ুনঃ চিত্র পরিচালক ও লেখকদের পর ঘৃণার রাজনীতি নিয়ে সরব দেশের সেরা বিজ্ঞানীরা

কোটিপতি প্রার্থীদের পরিসংখ্যান:

প্রথম দফার ১২৬৬ জন প্রার্থীর মধ্যে কোটিপতি প্রার্থীর সংখ্যা ৪০১ জন। এই পরিসংখ্যানে প্রথমস্থানে রয়েছে কংগ্রেস। প্রথম দফায় কংগ্রেসের ৮৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬৯ জন প্রার্থী কোটিপতি। অর্থাৎ ৮৩ শতাংশ প্রার্থী কোটিপতি। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিজেপি। তাদের ৮৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ৬৫ জন প্রার্থী কোটিপতি। অর্থাৎ ৭৮ শতাংশ কোটিপতি।

আরও পড়ুনঃ লজ্জার ছবি, বাংলার পুলিশের কাজ কি তৃণমূলের ছাতা ধরা

টিডিপি-র ২৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ২৫ জনই কোটিপতি। ওয়াইএসআরসিপি-র ২৫ জন প্রার্থীর মধ্যে ২২ জন কোটিপতি। জনসেনা পার্টির ২৩ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৭ জন কোটিপতি। টিআরএস-র ১৭ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৭ জনই কোটিপতি। বিএসপি-র ৩২ জন প্রার্থীর মধ্যে ১৫ জন কোটিপতি। ৫৫৩ জন নির্দল প্রার্থীর মধ্যে ৭০ জন কোটিপতি। ৪২৫ জন অন্যান্য প্রার্থীর মধ্যে ১০১ জন কোটিপতি।

আরও পড়ুনঃ মমতা আরএসএস কোর কমিটির সদস্য, জানিয়ে দিলেন অধীর

কংগ্রেসের ৮৩ জন প্রার্থীর প্রত্যেকের গড় সম্পত্তির পরিমাণ ২১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। বিজেপি-র ৮৩ জন প্রার্থীর প্রত্যেকের গড় সম্পত্তির পরিমাণ ১৪ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। ৩২ জন বিএসপি প্রার্থীর প্রত্যেকের গড় সম্পত্তির পরিমাণ ১২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। ২৫ জন ওয়াইএসআরসিপি-র প্রার্থীর প্রত্যেকের গড় সম্পত্তির পরিমাণ ৬২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। ২৫ জন টিডিপি প্রার্থীর প্রত্যেকের গড় সম্পত্তির পরিমাণ ৫৭ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। ১৭ জন টিআরএস প্রার্থীর প্রত্যেকের গড় সম্পত্তির পরিমাণ ৪৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।

আরও পড়ুনঃ ভোট বুথে গুন্ডাগিরি ও রিগিং রুখতে নির্বাচন কমিশন আনল বিশেষ অ্যাপ

]]>
জীবনের শেষ ভোটটা এবার দিতে চান শিবপূজন https://thenewsbangla.com/shivpujan-mishra-to-keep-tryst-with-lok-sabha-election-at-107/ Sun, 31 Mar 2019 16:28:50 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=9595 পরিধানে ধপধপে সাদা ধুতি-কুর্তা, বলিরেখাময় মুখ আর বুদ্ধিদীপ্ত চাহনি – সাধারণ দৃষ্টিতে শিবপূজন মিশ্রকে একবাক্যে একজন সাধারণ বৃদ্ধ মানুষ বলা যেতে পারে। কিন্তু ১০৭ বছর বয়সেও তিনি ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে ২০১৯-এর লোকসভায় ভোট দিতে এক পায়ে খাড়া। ভারতের সব থেকে বয়স্ক মানুষদের অন্যতম শ্রী শিবপূজন মিশ্র।

আরও পড়ুনঃ মোদীকে পুনরায় নির্বাচিত না করলে দেশ সংকটে পড়বে, মন্তব্য হেমা মালিনীর

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রাম, নেহেরু যুগ এবং তার পরবর্তীকালে দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটের আদর্শগত পরিবর্তনের নীরব সাক্ষী থেকেছেন ভারতের সবচেয়ে বয়স্ক এই ভোটার।

আরও পড়ুনঃ সেনার খাবারের মান নিয়ে প্রশ্ন তোলা তেজ বাহাদুর বারাণসীতে প্রার্থী মোদীর বিরুদ্ধে

২০১৯ লোকসভা ভোট প্রসঙ্গে শিবপূজন বলেন ‘এটাই হয়তো আমার শেষ ভোট দেওয়ার সুযোগ, কিন্তু দেশের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে তুলে ধরতে আমি ভোট দিতে যাবো’।

আরও পড়ুনঃ অধীর গড়ে ভোটমঞ্চে প্রচারের আলোয় আর্য সমাজের প্রচারক শ্রী কৃষ্ণ মহারাজ

৩০ বছর বয়সে, ভারতছাড়ো আন্দোলনের সময়, শিবপূজন খাদিকে আঁকড়ে ধরেন। স্বাধীনতার পরে ১৯৫২ সালে যে সাধারণ নির্বাচনে নেহেরুর নেতৃত্বে স্বাধীন ভারতের যে সরকার গঠিত হয়েছিল, সেই নির্বাচনে প্রথম তিনি তাঁর ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছিলেন শিবপূজন।

আরও পড়ুনঃ নরেন্দ্র মোদীর কবিতায় গান গাইলেন লতা মঙ্গেশকর

সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত তিনি ১৪ জন প্রধানমন্ত্রী দেখেছেন এবং ২০০৯ পর্যন্ত পঞ্চায়েত থেকে লোকসভা প্রতিটি ভোটে তিনি ভোট দিয়েছেন।

আরও পড়ুনঃ বিজেপি ১২৫ এর বেশি আসন পাবে না, চন্দ্রবাবুর সভায় হিসাব দিলেন মমতা

শিবপূজন এর পৃথিবী আজ তাঁর একটি ঘরের মধ্যেই বন্দি, কিন্তু একদিন তিনিই সাক্ষী থেকেছেন ভারতীয় রাজনীতির নানান উথাল-পাথাল ঘটনার, সে স্বাধীনতার আগে ভারত ছাড়ো আন্দোলনই হোক, বা স্বাধীনোত্তর কালে জরুরী অবস্থা।

আরও পড়ুনঃ ইস্কন রাজনৈতিক নিরপেক্ষ সংস্থা, নাম জড়িয়ে প্রচার উদ্দেশ্যমূলক, বিবৃতি ইস্কনের

তাঁর ভোটার কার্ড অনুযায়ী শিবপূজনের বয়স ১০৭, যদিও তৎকালীন যুক্ত প্রদেশের ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষার শংসাপত্র অনুসারে তাঁর জন্ম তারিখ ২৩শে মে, ১৯১৪, অর্থাৎ তাঁর বয়স ১০৫ বছর। তিনি তৎকালীন বেনারসের সনাতন ধর্ম বিদ্যালয় থেকে হাই স্কুল পাশ করেন এবং পরে বেনারস হিন্দু ইউনিভার্সিটি থেকে হিন্দি ও গণিতশাস্ত্রে এম.এ. পাশ করেন।

আরও পড়ুনঃ কেন্দ্রীয় বাহিনীর গতিবিধির খবর আসবে ভারতী ঘোষের কাছে, ফের বাহিনী বিতর্ক

গাজিপুরের ডিএভি ইন্টার কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ শিবপূজন ১৯৭৪ সালে অবসর গ্রহণ করেন। তাঁর আদি বাড়ি গাজিপুর জেলার ভয়েরপুর দেবকালী গ্রামে। বর্তমানে তিনি তাঁর কনিষ্ঠ সন্তান বিজয় শংকর মিশ্র ও বিজয়ের স্ত্রী সুমনের সংগে বারাণসীর দুর্গাকুন্ড এলাকায় কৈওয়াল্যাধাম কলোনিতে বাস করেন।

আরও পড়ুনঃ কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে মমতা ও রাজনাথের স্বরাষ্ট্র দফতরের চরম সংঘাত

খাদি ও গান্ধীটুপিই যাঁর খুব প্রিয় পোশাক, সেই শিবপূজনকে আপাতদৃষ্টিতে কর্মক্ষম বলে মনে হলেও তাঁর স্মৃতিশক্তি হ্রাস পেয়েছে। তাঁর পুত্র বিজয় জানান, ‘বয়সের কারণে বাবা গত নয় বছর তাঁর গ্রামে যেতে পারেন নি। ফলে ২০১৪-র লোকসভা আর ২০১৭-র বিধানসভা ভোটে ভোটও দিতে পারেন নি’। বিজয়ের কথায়, ‘বাবুজি মাঝে মাঝেই স্মৃতিমেদুর হয়ে পড়েন, কিন্তু রাজনীতির বিষয়ে তিনি কখনও তাঁর মতামত কাউকে জানতে দেন না’।

আরও পড়ুনঃ আমেঠীর মানুষের প্রশ্নের জবাব এড়াতেই কেরালা থেকে লড়ছেন রাহুল, কটাক্ষ অমিতের

শিবপূজন এর কথা, ‘ভগবানের ইচ্ছেয় আমি এবার লোকসভা নির্বাচনে ভোট দেবো, কারণ দেশের প্রতি আমাদের সকলের একটা দায়বদ্ধতা আছে’। ১০৭ বছরের যুবকের এহেন দায়বদ্ধতা সত্যিই কুর্নীশযোগ্য।

আরও পড়ুনঃ পাক জঙ্গিদের সাহায্যকারি দেশের বিশ্বাসঘাতকদের খুঁজতে ৮ সদ্যসের গোয়েন্দা দল

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>
শোভন বাদ, তৃণমূলের ভোটের দায়িত্বে রত্না চট্টোপাধ্যায় https://thenewsbangla.com/sovan-chatterjee-dropped-from-tmc-lok-sabha-election-campaign/ Tue, 26 Mar 2019 07:28:28 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=9261 কোন লোকসভা বা জেলার দায়িত্ব তো অনেক দূর। কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চ্যাটার্জীর দায়িত্বে থাকা ১৩১ ওয়ার্ড এলাকায় লোকসভা ভোটের সব দায়িত্ব সামলাবেন রত্না চট্টোপাধ্যায়। তৃণমূলের সব দায়িত্ব থেকেই বাদ দেওয়া হল শোভনকে। তাহলে কি দলও ভাবছে শোভন যেতে পারেন বিজেপিতে?

আরও পড়ুনঃ যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারাই শুনবে স্কুল সার্ভিস কেলেঙ্কারির ঘটনা

সোমবার বেহালায় দলীয় বৈঠক ডেকেছিলেন তৃণমূল নেতৃত্ব। আসন্ন লোকসভা ভোটে দক্ষিণ কলকাতার তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে ডাকা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সর্বভারতীয় সভাপতি তথা সাংসদ সুব্রত বক্সি, এলাকার বিধায়ক পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ২১ জন কাউন্সিলর। সেখানেই ভোটের দায়িত্ব শোভনের হাত থেকে কেড়ে দেওয়া হয় রত্নাকে।

আরও পড়ুনঃ খোলা রাস্তায় বসে মমতার ঘেরাটোপ অনশনের রেকর্ড ভাঙল স্কুল সার্ভিস উত্তীর্ণরা

তবে সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না বিধায়ক তথা কাউন্সিলর শোভন চ্যাটার্জী। নিজের বিধানসভা কেন্দ্র বেহালা পূর্ব থেকে লোকসভা ভোটের আগে নিজেকে সরিয়েই রাখলেন শোভন। আর এদিন তৃণমূল এর পক্ষ থেকেও সেই বার্তাই দিয়ে দেওয়া হলো দলের ভিতরেও। বৈঠকে পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন ‘দল কারুর জন্য অনন্তকাল অপেক্ষা করতে পারে না। বেহালা কেন্দ্রে বিধায়ক ছাড়াই দল ভোটের তরী পার করতে পারবে’।

আরও পড়ুনঃ অভিষেকের স্ত্রী ও সোনা কাণ্ডে এবার রিপোর্ট চাইল নির্বাচন কমিশন

ব্যক্তিগত কারণে মেয়রপদ ও মন্ত্রিত্ব ছেড়েছেন শোভন চ্যাটার্জী। আর তারপর থেকেই দলের সাথে বেড়েছে দুরত্ব। এখনো দলের বিধায়ক ও কাউন্সিলর হলেও গত কয়েকমাসে কোন রাজনৈতিক কাজে যোগ দেননি তৃণমূল এর দক্ষ সংগঠক। দলের কাজকর্ম থেকে কার্যত সরিয়ে নিয়েছেন নিজেকে। এদিন পার্থ চট্টোপাধ্যায় স্পষ্ট ভাবে জানান ‘ওঁকে বারবার ডাকা হয়েছে কিন্তু অসুস্থতার কারণে তিনি অনুপস্থিত থেকেছেন’।

আরও পড়ুনঃ নিজের স্ত্রী ও সোনা কাণ্ডে মুখ খুললেন অভিষেক

বেহালা পূর্ব ও পশ্চিম এই দুই কেন্দ্রের প্রতিনিধি ও দলের পদাধিকারীদের উপস্থিতিতে পার্থ বাবু জানান ১৩১ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটের কাজ দেখবেন রত্নাদেবী। ওয়ার্ডের সভাপতির সঙ্গে তাঁকে ভোট পরিচালনার কাজ দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ ধামাচাপার দেওয়ার চেষ্টা বিফলে, অভিষেকের স্ত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর শুল্ক দফতরের

এর আগে শোভন চ্যাটার্জীর এর বিজেপিতে যোগ দেওয়া নিয়ে গুজব ছড়িয়ে ছিল। ভোটের আগে শেষ বৈঠকে তাঁর অনুপস্থিতি এবং তাঁকে বাদ দিয়ে তাঁর স্ত্রী রত্নাদেবীর হাতে দায়িত্ব তুলে দেওয়া আবারও নতুন করে অনেক প্রশ্ন তুলে দিল।

আরও পড়ুনঃ বাবুল সুপ্রিয়র প্রার্থীপদ বাতিল করা হোক, নির্বাচন কমিশনে অভিষেক

তাহলে কি তৃণমূলও ধরেই নিয়েছে যে শোভনের দলবদল করে বিজেপি শিবিরে যাওয়া সময়ের অপেক্ষা মাত্র? এখন নামেই তিনি বিধায়ক ও কাউন্সিলর। দল ও ভোটের সব কাজ থেকে সরিয়ে নিয়ে কি দলত্যাগ করার পথ পরিস্কার করলেন? এই নিয়ে মুখ খোলেন নি শোভন চ্যাটার্জী নিজে। তবে অনেক প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে।

আরও পড়ুনঃ নির্বাচন কমিশনের নতুন অ্যাপ সি ভিজিল, জনতার অভিযোগে ১০০ মিনিটের মধ্যে ব্যবস্থা

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>
ভোটের আগেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে ফিরল ঘরের ছেলেরা https://thenewsbangla.com/bajrang-dal-leaders-of-purulia-return-bjp-from-trinamool-before-lok-sabha-election/ Mon, 25 Mar 2019 06:15:59 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=9189 ভোটের আগেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে ফিরল ঘরের ছেলেরা। অভিমান ভুলে ফের ঘাস্ফুল ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে পুরনো যোদ্ধারা। আর এর জেরেই ভোট প্রচারের আগে উৎসাহ বেড়েছে পদ্ম শিবিরে।

গৌরব সিং, সুরজ শর্মা, তুষার অবস্থি, অভিমন্যূ কুমার ও তাঁদের হাত ধরে প্রায় ২৫০০ কর্মী সমর্থক বিজেপিতে যোগ দেন। এঁরা প্রত্যেকেই বজরং দল থেকে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন। ফের তাঁরা দল পরিবর্তন করে ভোটের মুখে বিজেপিতে যোগ দিলেন। গত বছর পুজোর আগেই তৃণমূল নেতা শান্তনু সেনের হাত ধরে এঁরা তৃণমূলে যোগ দেন। ফের এঁরা ফিরলেন বিজেপিতে।

আরও পড়ুনঃ নিজের স্ত্রী ও সোনা কাণ্ডে মুখ খুললেন অভিষেক

পঞ্চায়েত ভোটে পুরুলিয়া অপ্রত্যাশিত ফল করেছিল বিজেপি। কিন্তু তারপরেই পুরুলিয়ায় হিন্দুত্বের জমি তৈরির দুই কারিগরকেই দলে টেনে নিয়েছিল তৃণমূল। পুরুলিয়ার দাপুটে নেতা গৌরব সিং ও সুরজ শর্মা যোগ দেন শাসক দলে। বলা যায় সেই সুরজের ‘ঘর ওয়াপসি’ হল গেরুয়া শিবিরে।

আরও পড়ুনঃ ধামাচাপার দেওয়ার চেষ্টা বিফলে, অভিষেকের স্ত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর শুল্ক দফতরের

রবিবার বিজেপির রাজ্য দফতরে মুকুল রায়ের হাত থেকে দলিয় পতাকা হাতে তুলে নেন সুরজ শর্মা, তুষার অবস্থি-সহ চার জন। তাঁদের মধ্যে সূরজ শর্মা ও অভিমন্যূ কুমার আগে বজরং দল করতেন। মাস কয়েক আগেই তৃণমূলে নাম লেখান। পুলিশি হয়রানির কারণেই তাঁরা তৃণমূলে গিয়েছেন বলেই বিজেপির তরফে অভিযোগ করা হয়েছিল।

আরও পড়ুনঃ ভোট প্রচারে বাংলায় মোদী, ব্রিগেড থেকেই দেবেন ভোট জেতার মন্ত্র

রাম নবমীতে অস্ত্র নিয়ে মিছিল-সহ একাধিক মামলা হয়েছিল সুরজ ও গৌরব সহ অন্যান্যদের বিরুদ্ধে। ১০০ দিনের বেশি জেলও খেটেছেন তাঁরা। জামিনে মুক্ত পাওয়ার পরই শিবির বদল করেন সুরজ-গৌরব। গৌরব সিং ফেসবুক পোস্টে লিখেওছিলেন, “রামের নামে রাজনীতি করে কামিয়ে নিচ্ছে নেতারা। আর রামভক্তরা পরিবারের মুখে দুবেলা ভাত তুলে দিতে পারছে না”।

আরও পড়ুনঃ ভোটের গানে বিপাকে বাবুল, কমিশনের হাতে টুইট অস্ত্র

পুরুলিয়ায় পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপির হয়ে কাজ করেছিলেন গৌরব ও সুরজ। তাদের দুই নেতাকে পুলিসের ভয় দেখিয়ে শিবির বদল করানো হয়েছে বলে তখন দাবি করেছিল ভিএইচপি ও বজরং নেতৃত্ব। তবে তৃণমূলের তরফ থেকে সেই সব উড়িয়ে দেওয়া হয়। এই দল পরিবর্তনকেও তৃণমূলের তরফ থেকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।

আরও পড়ুনঃ লোকসভা রিপোর্টে গত ৫ বছরে তৃণমূল সাংসদদের পারফরম্যান্স লজ্জাজনক

হিন্দুত্ববাদী মুখ হিসেবে গৌরব ও সূরজের পরিচিতি রয়েছে পুরুলিয়া। তাঁদের অনুগামীও প্রচুর। এদের সবাই তাঁদের সঙ্গে ফের বিজেপিতে ফিরলেন বলেই জানিয়েছেন তাঁরা। সোমবার থেকেই তাঁরা সবাই প্রচারে নামবেন বলেই জানান হয়েছে। ভোটের মুখে তাঁদের এই দলে ফিরে আসাটা বিজেপিকে লোকসভা ভোটে কতটা সাফল্য দিতে পারে সেটাই এখন দেখার।

আরও পড়ুনঃ নির্বাচন কমিশনের নতুন অ্যাপ সি ভিজিল, জনতার অভিযোগে ১০০ মিনিটের মধ্যে ব্যবস্থা

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>
আদর্শ পরে, আপাতত ভোট জেতার মন্ত্রেই গুরুত্ব অমিত শাহের https://thenewsbangla.com/main-focus-of-bjps-amit-shah-is-to-win-the-lok-sabha-election/ Wed, 13 Mar 2019 08:47:17 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=8288 লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘন্ট ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে চলছে প্রার্থী বাছাইয়ের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া। এরমধ্যেই গতকাল ১২ই মার্চ চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। এবার ভোট জেতার মন্ত্রেই গুরুত্ব অমিত শাহের।

আরও পড়ুনঃ রমজান মাসে নির্বাচনে কোনও সমস্যা নেই, ববিকে পাল্টা দিলেন ওয়েসি

রাজ্যের অন্যান্য কোনও রাজনৈতিক দলই এখনও তাদের প্রার্থী তালিকা ঘোষনা করেনি। এই মুহূর্তে খাতায় কলমে প্রধান বিরোধী না হলেও, রাজ্যের বিগত উপনির্বাচনগুলোর ফলাফলের পরিপ্রেক্ষিতে এবং জাতীয় স্তরের কিছু ভোটভিত্তিক সমীক্ষার ভিত্তিতে রাজ্যে এখন প্রধান বিরোধী দল বিজেপিই। আর তাই শুধু জেতার দিকেই নজর দিতে বলেছেন অমিত শাহ।

আরও পড়ুনঃ গেরুয়া ভোটে থাবা বসাতে অধিকাংশ আসনেই ব্রাহ্মণ প্রার্থী ঘোষণা দলিত নেত্রী মায়াবতীর

আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গকে পাখির চোখ করেছে বিজেপি। উত্তর ও পশ্চিম ভারতের রাজ্যগুলোয় বিজেপি ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক আসন পেয়েছিলো। এবার তা আর বাড়ার সম্ভাবনা নেই। তাই পূর্ব ভারত থেকেই বিজেপিকে আসন সংখ্যা বাড়াতে হবে, যার অন্যতম লক্ষ্য ৪২ লোকসভা আসন বিশিষ্ট পশ্চিমবঙ্গ।

আরও পড়ুনঃ লোকসভা ভোটের আগে পাকিস্তানে ফের একটা সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হবে

প্রার্থী ঠিক করার ক্ষেত্রে প্রথমে দলীয় আদর্শভিত্তিক প্রার্থী বাছাইয়ে গুরুত্ব দিয়েছিল বিজেপি। কিন্তু ২০১৬ পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে বিশেষ সুবিধা পায়নি তারা। উল্টে প্রায় প্রতিটি নির্বাচনে দেখা দিয়েছে তৃণমূলের ভোটব্যাংক প্রায় অক্ষুন্ন। ফলে তৃণমূল থেকে সাংসদ, বিধায়কদের ভাঙানোতেই গুরুত্ব দেয় বিজেপি।

ইতিমধ্যেই মুকুল রায় বিজেপিতে আসার পরে বিষ্ণুপুরের তৃণমূল সাংসদ সৌমিত্র খান বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। মমতাকে ‘মা’ বলে উল্লেখ করা ভারতী ঘোষও সামিল হয়েছেন বিজেপিতে। তৃণমূলের প্রাক্তন ছাত্র সভাপতি শঙ্কুদেব পান্ডাও ভিড়েছেন বিজেপিতে।

আরও পড়ুনঃ বাংলার কোন লোকসভা আসনে কবে ভোট দেখে নিন

গতকালই দিল্লিতে বিজেপির কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দিলেন তৃণমূল থেকে বহিষ্কৃত বোলপুরের সাংসদ অনুপম হাজরা। তার সাথে মালদার হবিবপুরের ৩ বারের জয়ী সিপিএমের বিধায়ক খগেন মূর্মূ এবং বাগদার কংগ্রেসের বিধায়ক দুলালচন্দ্র ভরও বিজেপিতে যোগ দেন।

আরও পড়ুনঃ জঙ্গি মাসুদ আজহারকে ‘মাসুদ আজহার জী’ বলে সম্বোধন করে বিতর্কে রাহুল

আর তারপরেই এভাবে অন্য দল থেকে বিজেপিতে নেওয়ার ব্যাপারে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে রাজ্য বিজেপির অন্দরে। আর আন্দাজ পেয়েই বিজেপির কেন্দ্রীয় স্তর থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, প্রার্থী বিচারে কেন্দ্রস্তরের মতামতই প্রাধান্য পাবে।

আরও পড়ুনঃ পুলিশে ভরসা নেই, একমাস আগেই বাংলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী

যে ব্যক্তি যেখানে শক্তিশালী, সেখানেই তাকে প্রার্থী করা হবে বলে জানিয়েছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সভাপতি অমিত শাহ। তিনি আরও বলেন, প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে আদর্শ মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হিসেবে গন্য হিবে না। আদর্শের চিন্তা পরে হবে, আপাতত জেতাই হবে মূল লক্ষ্য। আর সেই মন্ত্রেই দীক্ষিত হতে নির্দেশ দিয়েছেন অমিত শাহ।

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>
উত্তর পূর্বে অসম গণ পরিষদের সাথে বিজেপির মহাজোট চূড়ান্ত https://thenewsbangla.com/narendra-modis-bjp-to-form-an-alliance-with-assam-gana-parishad/ Wed, 13 Mar 2019 07:51:38 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=8271 বিহারে জেডিইউ, মহারাষ্ট্রে শিবসেনা ও তামিলনাড়ুর এআইএডিএমকের সাথে জোটের পরে এবার উত্তর পূর্বের রাজ্য অসমের অন্যতম বড় দল অসম গণ পরিষদের সাথে আসন সমঝোতা চূড়ান্ত করে ফেলল বিজেপি।

আরও পড়ুনঃ মুনমুন সেনকে দাঁড় করিয়ে আসানসোলে কি বাবুল সুপ্রিয়কে ওয়াকওভার দিলেন মমতা

২০১৬ সালে অসমের বিধানসভা নির্বাচনে একসাথে লড়েছিল অগপ ও বিজেপি। সম্প্রতি অসমের নাগরিকত্ব বিল নিয়ে অগপ এবং বিজেপির ভিন্ন অবস্থানের কারণে জোট ভেস্তেও যায়। অবশেষে দুই মাস জোটের বাইরে থাকার পরে নাগরিকত্ব বিষয়ক বিতর্ককে সরিয়ে রেখে জোটের রাস্তায় অগ্রসর হল অগপ ও বিজেপি।

আরও পড়ুনঃ লোকসভা ভোটের আগে পাকিস্তানে ফের একটা সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হবে

বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক রাম মাধব ট্যুইট করে জানান, বিজেপির হিমন্ত বিশ্বশর্মা, অসম গণপরিষদের অতুল বোরা ও কেসব মোহন্তের উপস্থিতিতে জোটের আসনরফা চূড়ান্ত হয়েছে। কংগ্রেসকে পরাস্ত করতেই আসন্ন সংসদ নির্বাচনে একসাথে লড়বে অগপ বিজেপি, বলে তিনি ট্যুইটে জানান। বোরোল্যান্ড পিপলস ফ্রন্টও এনডিএ জোটে একসাথে লড়বে বলে তিনি জানান।

আরও পড়ুনঃ সমস্ত তর্জন গর্জন সার, তৃণমূলের বাতিল সাংসদকে দলে নিয়ে মুখ রক্ষা মুকুলের

২০১৬ সালে কংগ্রেসের তরুণ গগৈকে উৎখাতের ডাক দিয়ে ১২৬ আসন বিশিষ্ট অসমের বিধানসভা নির্বাচনে একসাথে লড়ে বিজেপি, অগপ ও বিপিএফ। তাতে তারা যথাক্রমে ৬১, ১৪ ও ১৩টি আসন লাভ করে। কিন্তু চলতি বছরের জানুয়ারিতেই অসমের নাগরিকত্ব ইস্যু সংক্রান্ত বিবাদের জেরে জোট থেকে বেরিয়ে আসে অগপ।

আরও পড়ুনঃ লাস্যময়ী নুসরত ও সুন্দরী মিমিই এবার মমতার চমক

গণ পরিষদের অভিযোগ, নাগরিকত্ব ইস্যুতে ১৯৮৫ সালের অসম একর্ডের দাবি মানা হয়নি। উল্লেখ্য, কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের আনা ২০১৬ নাগরিকত্ব বিলে ভারতে বসবাসকারী পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে আগত অত্যাচারিত হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈনসহ অন্যান্য অমুসলিমদের নাগরিকত্ব প্রদানের প্রস্তাব দেওয়া হয়।

আরও পড়ুনঃ বিজেপির লোকসভা প্রার্থী হচ্ছেন কিনা জানাবেন বৈশাখী শোভন

কিন্তু ১৯৮৫ সালের অসম একর্ডে বলা হয়েছে, প্রতিবেশী দেশ থেকে ১৯৭১ সালের ২৪শে মার্চের পরে আগত সকল ব্যক্তি যেকোনও ধর্মনির্বিশেষে সকলেই বিদেশী হিসেবে গন্য হবেন। অবশেষে ভিন্ন অবস্থানের কারণে অগপ বিজেপি জোট ভেস্তে যায়। লোকসভায় নতুন নাগরিকত্ব বিল পাশ হলেও কংগ্রেস সহ অন্যান্য বিরোধীদের সমর্থনের অভাবে বিলটি পাশ করানো সম্ভব হয়নি।

আরও পড়ুনঃ প্রচুর চমক, রাজ্যের ৪২টি আসনে তৃণমূল কংগ্রেসের ৪২জন প্রার্থী কে কে

২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে আলাদা আলাদা লড়েছিল বিজেপি ও অগপ। অগপ একটিও আসন দখল করতে পারেনি৷ বিজেপি ৩৭% ভোট পেয়ে ১৪টি লোকসভা আসনের ৭টি দখল করতে সক্ষম হয়। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনকে মাথায় রেখে নাগরিকত্ব ইস্যুকে সরিয়ে রেখে জোটের রাস্তা পোক্ত হল।

আরও পড়ুনঃ মিছিল মিটিং করতে মমতার পুলিশ প্রশাসন আর আটকাতে পারবে না বিজেপিকে

রাম মাধব ফেসবুকে একটি পোস্টে জানান, বিজেপির বিরুদ্ধে যখন মহাগঠবন্ধন গড়ে তুলছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, তখন এনডিএর জোটও অনেক শক্ত হল৷ আত্মবিশ্বাসী রাম মাধব আরও জানিয়েছেন এই জোটের ফলে নরেন্দ্র মোদী নেতৃত্বাধীন এনডিএ সমগ্র উত্তর পূর্ব ভারতের ২৫টি লোকসভা আসনের মধ্যে কমপক্ষে ২২টি আসন নিজেদের দখলে রাখতে সম্ভব হবে।

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>