প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহের কাছে পরাজিত হলেন সিপিআই প্রার্থী কানহাইয়া কুমার; চার লক্ষেরও বেশি ভোটে হেরে গেলেন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রাক্তন ছাত্র নেতা। ৪,২২,২১৭ ভোটে তাঁকে পরাস্ত করলেন গিরিরাজ সিংহ। নির্বাচনে ২,৬৯,৯৭৬টি ভোট পেয়েছেন কানহাইয়া। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হল; শুধু মাত্র এই কেন্দ্রেই নোটাতে ভোট পড়েছে ২০ হাজারেরও বেশি।
আরও পড়ুনঃ মোদী অমিত শাহের কাছে মুখ থুবড়ে পড়ল পিসি ভাইপো
জেএনইউয়ের তরুন নেতার ওপর ভরসা করে; বিহারের বেগুসরাই লোকসভা কেন্দ্রে কানহাইয়া কুমারকে প্রার্থী করেছিল সিপিআই। তার প্রাপ্ত ভোট ২২ শতাংশ। অন্যদিকে ৫৬ শতাংশ ভোট পেয়ে এই কেন্দ্রে জয়লাভ করেছেন বিজেপির হেভিওয়েট প্রার্থী গিরিরাজ সিং।
বেগুসরাই কেন্দ্রে সিপিআই; আরজেডি এবং বিজেপি আলাদা আলাদা প্রার্থী দেওয়ায় ত্রিমুখী লড়াই হয় এই কেন্দ্রে। প্রথমে মোদী বিরোধী জোট তৈরিতে সিপিআই আরজেডিকে আমন্ত্রণ জানালেও তেজস্বী যাদব সেই প্রস্তাবে রাজি হননি; আরজেডির তরফে তানভীর হাসানকে এই আসনে প্রার্থী করা হয়। তিনি এই আসনে লড়ে রয়েছেন তৃতীয় স্থানে।
আরও পড়ুনঃ মমতাকে নিজের ক্ষমতা ও যোগ্যতা দেখালেন অর্জুন
২০১৬ সালে দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ভিডিওকে কেন্দ্র করে সামনে আসে কানহাইয়া কুমারের নাম। একটি ভিডিওতে দেখা যায়; কিছু ছাত্র ছাত্রী কাশ্মীরের আজাদির পক্ষে শ্লোগান দিচ্ছে। শোনা যায় ‘ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে; ইনশাল্লাহ ইনশাল্লাহ’ শ্লোগানও।
সেই ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন কানহাইয়া কুমার; এরপরেই দেশদ্রোহীতার অভিযোগে অভিযুক্ত হিসেবে গ্রেফতার করা হয় কানহাইয়া কুমারকে। পুলিশি জেরায় যদিও তিনি জানিয়েছিলেন; কাশ্মীরের আজাদি নয়; দেশের বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা থেকে আজাদি চান তিনি। তার ওপরেই ভর করে নির্বাচনে লড়ে সিপিআই। কিন্তু তাদের মুখ রক্ষা করা সম্ভব করতে পারলেন না এই বাম ছাত্র নেতা।
]]>স্যোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি ছবিতে তরুন এই বাম ছাত্রনেতাকে ভোট প্রচারে দেখা যাচ্ছে। তার পরণে “রাল্ফ লরেণ” ব্র্যান্ডের শার্ট, আর এই শার্টকে ঘিরেই যাবতীয় বিতর্কের সূত্রপাত। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল সেই ছবি ও সমালোচনা। বিজেপির চক্রান্ত, বলেছেন কানাহাইয়া।
আরও পড়ুনঃ মোদীর বিরুদ্ধে লড়তে গিয়ে তথ্য গোপন করায় বাতিল হল তেজ বাহাদুরের মনোনয়ন
কানহাইয়া একটি শার্ট পরে প্রচারে বেরিয়েছেন। বিভিন্ন বিপনন সংস্থায় ওয়েবসাইটে “রাল্ফ লরেণ” ব্র্যান্ডের ওই শার্টটির দামও দেখা যাচ্ছে। কম করেও সেটির দাম ১৫ হাজার টাকা। আর এখানেই সমালোচনা করতে ছাড়ছেন না নেটিজেনরা।
সমালোচকদের বক্তব্য, কানহাইয়া কুমার দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন। যার বাড়িতে রান্না হয় মাটির উনুনে। ১৫ হাজার টাকার শার্ট পরে প্রচারে বেরোনো সেক্ষেত্রে বিলাসিতা নয় কি? ১৫ হাজার টাকার শার্ট পরে দরিদ্রদের কি বার্তা দিচ্ছেন তিনি? তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।
আরও পড়ুনঃ মোদী সরকারের বড় সাফল্য, মাসুদ আজাহার আন্তর্জাতিক জঙ্গি ঘোষণা
বামপন্থীরা মেহনতি মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে লড়াই করে। সেখানে কানহাইয়া কি আদৌ সেই আদর্শের পথে চলছেন, প্রশ্ন অনেকের। এত দামি শার্ট তিনি কি করে পরছেন? ভোটে লড়ার টাকাও সে তুলেছে জনগণের কাছে চাঁদা তুলে।
এর আগেও একাধিকবার বিতর্কে জড়িয়েছেন কানহাইয়া। ২০১৬ সালে দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ভিডিও সামনে আসে। এর মধ্যে একটি ভিডিওতে দেখা যায়, কিছু ছাত্র ছাত্রী কাশ্মীরের আজাদির পক্ষে শ্লোগান দিচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ মৃত ঘোষণার ৫ বছর পর ভিডিওতে এসে হুমকি দিলেন ইসলামিক স্টেট জঙ্গি প্রধান
শোনা যায় “ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে, ইনশাল্লাহ ইনশাল্লাহ” শ্লোগানও। সেই ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন কানহাইয়া কুমার। এরপরেই দেশদ্রোহীতার অভিযোগে অভিযুক্ত হিসেবে গ্রেফতার করা হয় কানহাইয়া কুমারকে।
পুলিশি জেরায় যদিও তিনি জানিয়েছিলেন, কাশ্মীরের আজাদি নিয়ে তিনি বলেননি। দেশের বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা থেকে আজাদি চান তিনি। সে যাত্রায় মুক্তি পান তিনি।
কিছুদিন আগেই নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েন কানহাইয়া কুমার। তাকে ঘিরে স্থানিয়রা কালো পতাকা দেখিয়ে বিক্ষোভে সামিল হয়। এরপরেই কানহাইয়ার সভায় অংশ নেওয়া সমর্থকদের ক্ষোভ আছড়ে পড়ে বিক্ষোভকারীদের ওপর।
আরও পড়ুনঃ শ্রীলঙ্কার পথে হেঁটে ভারতে বোরখা নিষিদ্ধ করার দাবি জানাল শিবসেনা
কানহাইয়া সমর্থকরা স্থানিয়দের বাড়ি বাড়ি ঢুকে ভাংচুর চালায় এবং বিক্ষোভকারীদের পেটাতে শুরু করে। পুরো ঘটনায় কানহাইয়কে গাড়িতে বসে বিষয়টি পরিচালনা করতে দেখা যায়। স্থানীয় একজন প্রতিবাদ করতে এলে তাকেও ধাক্কা মেরে ফেলে দেয় কানহাইয়া সমর্থকরা।
এরপর পুলিশকে গিয়ে অবস্থার সামাল দিতে হয়। এবার জামা নিয়ে বিতর্কে তিনি। তবে এটাকে বিজেপির চক্রান্ত বলেই জানিয়েছেন কানহাইয়া কুমার। তাঁর জামার এত দাম নয় বলেই জানিয়েছেন তিনি। তবে তাতে থামছে না নেটিজেনদের লড়াই।
]]>সম্প্রতি প্রকাশিত একটি ভিডিও নিয়ে তোলপাড় বিহারের রাজনীতি। ছাত্রনেতা তথা সিপিআই প্রার্থী কানহাইয়া কুমারের নির্দেশে পেটানো হচ্ছে কালো পতাকা দেখানো বিক্ষোভকারীদের, এমনই দেখা গেছে ভিডিওতে। তবে এই অভিযোগ সম্পূর্ণ উড়িয়ে দিয়েছেন কানহাইয়া কুমার।
আরও পড়ুনঃ সাতসকালে মায়ের হাতে প্রসাদ খেয়ে ভোট দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী
বিহারের বেগুসরাই লোকসভা কেন্দ্র থেকে সিপিআইয়ের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিতর্কিত ছাত্রনেতা কানহাইয়া কুমার। রবিবার নির্বাচনী প্রচারে বেরিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েন কানহাইয়া কুমার। তাকে ঘিরে স্থানীয়রা কালো পতাকা দেখিয়ে বিক্ষোভে সামিল হয়। এরপরেই কানহাইয়ার সভায় অংশ নেওয়া সমর্থকদের ক্ষোভ আছড়ে পড়ে বিক্ষোভকারীদের ওপর।
কানহাইয়া সমর্থকরা স্থানিয়দের বাড়ি বাড়ি ঢুকে ভাংচুর চালায় এবং বিক্ষোভকারীদের পেটাতে শুরু করে৷ পুরো ঘটনায় কানহাইয়কে গাড়িতে বসে বিষয়টি পরিচালনা করতে দেখা যায়৷ স্থানীয় একজন প্রতিবাদ করতে এলে তাকেও ধাক্কা মেরে ফেলে দেয় কানহাইয়া সমর্থকরা। এরপর পুলিশকে গিয়ে অবস্থার সামাল দিতে হয়।
আরও পড়ুনঃ বাংলায় ভোট শুরুতেই বোমা হামলা, বুথের কাছেই বোমা ফেটে গুরুতর আহত তৃণমূল নেতা
কানহাইয়াকে নিয়ে বিক্ষোভ এবারই প্রথম নয়, এর আগেও একাধিক বার কালো পতাকা নিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন তিনি। গত সপ্তাহেই নির্বাচনী প্রচার চলাকালীন নিজের নির্বাচনী কেন্দ্র বেগুসরাইয়ে জনসাধারণের প্রশ্নের সম্মুখীন হন তিনি৷ তাকে ঘিরে উত্তেজিত জনতা প্রশ্ন করেন, কিসের এবং কোন ধরনের আজাদি চাইছেন তিনি?
শুধু আজাদির প্রশ্নই নয়, অন্যান্য বিভিন্ন ইস্যুতেই কানহাইয়াকে প্রশ্ন করেন বিক্ষুব্ধ জনতা। মোদী সরকারের আনা অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়াদের জন্য ১০% সংরক্ষনের বিরোধিতা করছেন কেনো, সেই প্রশ্নও করা হয় তাকে। একের পর এক প্রশ্নবানে জর্জরিত হয়ে মুখের ভাষা হারিয়ে ফেলেন তিনি। জনতার মধ্য থেকে কানহাইয়াকে ‘দেশদ্রোহী’ বলেও সম্বোধন করা হয়।
আরও পড়ুনঃ মঙ্গলবার তৃতীয় দফার ভোট, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ঘিরে ভোট হবে বাংলায়
এক সময়ে ভিড়ের জনতার উদ্দেশ্যে কানহাইয়া প্রশ্ন করেন, তারা বিজেপির সমর্থক কিনা; কিন্তু সেই বিষয়ে জনতার তরফে বলা হয়, তারা নোটার সমর্থক। অনতিবিলম্বে কোনওক্রমে পাশ কাটিয়ে কানহাইয়ার গাড়ি বেরিয়ে যায়।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ভিডিও সামনে আসে। এর মধ্যে একটি ভিডিওতে দেখা যায়, কিছু ছাত্র ছাত্রী কাশ্মীরের আজাদির পক্ষে শ্লোগান দিচ্ছে। শোনা যায় “ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে, ইনশাল্লাহ ইনশাল্লাহ” শ্লোগানও। সেই ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত ছিলেন কানহাইয়া কুমার।
আরও পড়ুনঃ নিরাপত্তায় বুড়ো আঙুল, দ্বিতীয় হুগলী সেতুতে বাইক দাঁড় করিয়ে আড্ডা, দেদার ভিডিও
এরপরেই দেশদ্রোহীতার অভিযোগে অভিযুক্ত হিসেবে গ্রেফতার করা হয় কানহাইয়া কুমারকে। এদিন সেই শ্লোগানের ব্যাপারেও তাকে প্রশ্ন করে উত্তেজিত জনতা৷ পুলিশি জেরায় যদিও তখন কানহাইয়া জানিয়েছিলেন, কাশ্মীরের আজাদি নয়, দেশের বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা থেকে আজাদি চান তিনি।
আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।
]]>আরও পড়ুনঃ বাংলায় দ্বিতীয় দফার ভোটেও সব বুথে থাকছে না কেন্দ্রীয় বাহিনী, ফের ঝামেলার আশঙ্কা
দিয়েছিলেন আজাদির শ্লোগান। আর সেই আজাদি শ্লোগানের জেরেই রাজনীতির মঞ্চে অন্যতম পরিচিত মুখ জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কানহাইয়া কুমার। লোকসভা নির্বাচনে সিপিআইয়ের হয়ে প্রার্থী মনোনীত হয়েছেন তিনি। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বিহারের বেগুসরাই থেকে। ভোট প্রচারে সাড়াও ভালই পাচ্ছেন। ভোট খরচার টাকাও তুলেছেন মানুষের কাছে হাত পেতে। এবার কিন্তু মানুষের বিক্ষোভের মুখে পরে গেলেন।
আরও পড়ুনঃ বউকে সোনা পাচার করতে বিদেশে পাঠাই নি, অভিষেককে পাল্টা দিলেন সৌমিত্র
কানহাইয়ার দেওয়া আজাদি শ্লোগানের প্রসঙ্গ উঠে এল ভোটের বাজারে। নির্বাচনী প্রচার চলাকালীন নিজের নির্বাচনী কেন্দ্র বেগুসরাইয়ে জনসাধারণের প্রশ্নের সম্মুখীন হন তিনি। তাকে ঘিরে উত্তেজিত জনতা প্রশ্ন করেন, কিসের এবং কোন ধরনের আজাদি চাইছেন তিনি? কানাইহা কে কিছু বলতেই দেন নি আমজনতা।
শুধু আজাদির প্রশ্নই নয়, অন্যান্য বিভিন্ন ইস্যুতেই কানহাইয়াকে প্রশ্ন করতে শুরু করে বিক্ষুব্ধ জনতা। মোদী সরকারের আনা অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়াদের জন্য ১০% সংরক্ষনের বিরোধিতা করছেন কেন, সেই প্রশ্নও করা হয় তাকে। একের পর এক প্রশ্নবানে জর্জরিত হয়ে মুখের ভাষা হারিয়ে ফেলেন তিনি। জনতার মধ্য থেকে কানহাইয়াকে ‘দেশদ্রোহী’ বলেও সম্বোধন করা হয়।
আরও পড়ুনঃ কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঝাঁটা মেরে এলাকা থেকে তাড়ানোর ফতেয়া তৃণমূল বিধায়ক ও মন্ত্রীর
এক সময়ে ভিড়ের জনতার উদ্দেশ্যে কানহাইয়া প্রশ্ন করেন, তারা বিজেপির সমর্থক কিনা? কিন্তু সেই বিষয়ে জনতার তরফে বলা হয়, তারা নোটার সমর্থক। অনতিবিলম্বে কোনওক্রমে পাশ কাটিয়ে কানহাইয়ার গাড়ি বেরিয়ে যায়। পরে কানাইহার তরফ থেকে বিক্ষোভকারীদের বিজেপি সমর্থক বলে অভিযোগ করা হয়।
আরও পড়ুনঃ বাংলায় ভোটে দুই দুর্গা, দুই পুরুষের লড়াইয়ে প্রচারে দাপট দেখাচ্ছেন দুই নারী
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ভিডিও সামনে আসে। এর মধ্যে একটি ভিডিওতে দেখা যায়, কিছু ছাত্র ছাত্রী কাশ্মীরের আজাদির পক্ষে শ্লোগান দিচ্ছে। শোনা যায় “ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে, ইনশাল্লাহ ইনশাল্লাহ” শ্লোগানও।
আরও পড়ুনঃ হাত মেলাতে গিয়ে মিমির হাত মুচড়ে দিলেন ফ্যান, যন্ত্রণায় কেঁদে ফেললেন অভিনেত্রী
এরপরেই দেশদ্রোহীতার অভিযোগে অভিযুক্ত হিসেবে গ্রেফতার করা হয় কানহাইয়া কুমারকে। এদিন সেই শ্লোগানের ব্যাপারেও তাকে প্রশ্ন করে উত্তেজিত জনতা। পুলিশি জেরায় যদিও তখন কানহাইয়া জানিয়েছিলেন, কাশ্মীরের আজাদি নয়, দেশের বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা থেকে আজাদি চান তিনি। এবার প্রার্থী হয়ে তাঁর মত নিয়ে কানহাইয়া ভোটে জিততে পারেন কিনা সেটাই এখন দেখার।
আরও পড়ুনঃ তৃণমূলের হয়ে প্রচার করে ভারতের কালো তালিকায় বাংলাদেশী অভিনেতা ফিরদৌস
আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।
]]>