health – The News বাংলা https://thenewsbangla.com Bengali News Portal Fri, 29 Apr 2022 15:36:07 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.7.2 https://thenewsbangla.com/wp-content/uploads/2018/09/cropped-cdacf4af-1517-4a2e-9115-8796fbc7217f-32x32.jpeg health – The News বাংলা https://thenewsbangla.com 32 32 ফের কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে চুরি ২৬টি দামী ইঞ্জেকশন https://thenewsbangla.com/26-expensive-injections-were-stolen-again-from-calcutta-medical-college-hospital/ Fri, 29 Apr 2022 15:35:20 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=14993 ফের কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে; চুরি ২৬টি দামী ইঞ্জেকশন। টসিলিজুমাব ইঞ্জেকশন কাণ্ডের পর; ফের কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে চুরির অভিযোগ। এবার অভিযোগ, ২৬টি দামী ইঞ্জেকশন চুরি হয়ে গেছে। কাকতালীয়ভাবে আগেরবারও টসিলিজুমাব ইঞ্জেকশনও; ২৬টিই চুরি হয়েছিল। অর্থাৎ বারবার কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে চুরি হচ্ছে; ২৬টি করে দামী ইঞ্জেকশন। ইঞ্জেকশন চুরির অভিযোগ উঠতেই; বউবাজার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

ফের সেই মেডিক্যালে ইঞ্জেকশন চুরি! করোনা মহামারী চলাকালীন, গত বছরের জুনে; কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকেই চুরি হয়েছিল করোনা চিকিত্‍সায় ব্যবহৃত ২৬টি টসিলিজুমাব ইঞ্জেকশন। প্রায় ১০ লক্ষ টাকা দামের ২৬টি টসিলিজুমাব ইঞ্জেকশন; বেআইনিভাবে হাতানোর অভিযোগ উঠেছিল। অভিযোগের তির ছিল; হাসপাতালের এক চিকিৎসকের দিকে। ওই চিকিৎসক আবার শাসক দলের এক নেতার ঘনিষ্ট বলে পরিচিত। প্রভাব খাটিয়ে কর্তব্যরত এক নার্সের কাছ থেকে; ওই ইঞ্জেকশন হাতানোর অভিযোগ উঠেছিল ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে।

এবার সেই মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকেই; ২৬টি ‘ফ্যাক্টর এইট’ নামে দামী ইঞ্জেকশন চুরির অভিযোগ উঠেছে। এই ইঞ্জেকশন রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে; ও অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ বন্ধ করে। ইঞ্জেকশন উধাও দেখে; হাসপাতলের সার্জারি বিভাগের সিস্টার ইনচার্জ অভিযোগ জানান হাসপাতাল সুপারের কাছে।

সূত্রের দাবি, ২৬টি ইঞ্জেকশনের দাম; প্রায় ১ লক্ষ টাকা। ঘটনায় হাসপাতালের ১ চুক্তিভিত্তিক কর্মীর দিকে; অভিযোগের আঙুল উঠেছে। ইঞ্জেকশন চুরির তদন্তে নেমেছে; বউবাজার থানার পুলিশ।

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার জানিয়েছেন; চুরির বিষয়টি জানার পর বৃহস্পতিবার বউবাজার থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে। টসিলিজুমাব কাণ্ডে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য দফতরের তদন্তের পর; অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় এক চিকিত্‍সক, নার্সিং ইনচার্জ ও এক নার্সকে কোচবিহারে বদলি করা হয়। এবার নতুন করে ইঞ্জিকশন চুরির অভিযোগে শুরু হয়েছে; পুলিশি তদন্ত।

কর্তৃপক্ষের নাকের ডগা দিয়ে, এত ইঞ্জেকশন যাচ্ছে কথায়? সেবার চুরির ঘটনা খতিয়ে দেখতে; তড়িঘড়ি উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি ঘটনাটি নিয়ে; খোঁজখবরের আশ্বাস দিয়েছিলেন স্বাস্থ্য কর্তারাও। তবে ৩জনকে ট্রান্সফার করা ছাড়া; আর কিছুই এগোয়নি। এবারও কি ১জন চুক্তিভিত্তিক কর্মীকে সাসপেন্ড করেই; দায় সারবে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর? উঠে গেছে প্রশ্ন।

]]>
গাজর এর অসাধারণ উপকারিতা জেনে নিন https://thenewsbangla.com/find-out-the-amazing-benefits-of-carrots/ Mon, 22 Oct 2018 09:38:48 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=1295 কলকাতা ;

●●পুষ্টিগুনে ভরপুর গাজর●●
===================

ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্টসহ বিভিন্ন উপাদানে সমৃদ্ধ গাজর স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর একটি সবজি হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। গাজরের বিশেষ কিছু পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা দেওয়া হলো।

*উপাদান:
গাজরে যেসব উপাদান রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, ভিটামিন সি ও ফাইবার পটাশিয়াম।

*যেসব রোগ সারাতে সহায়ক:
ওবেসিটি, মাড়ির সমস্যা, ইনসম্নিয়া; কিডনি, লিভার ও গলব্লাডারের সমস্যা; আলঝিইমার, অ্যাজমা কোলাইটিস এবং চোখের সমস্যা।

*সবচেয়ে বেশি উপকার:
চোখ ও হার্ট ভালো রাখে :চোখের জন্য গাজর খুবই উপকারী। গাজরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। হার্টের সমস্যা প্রতিরোধে গাজর সাহায্য করে। গাজরের সলিউবল ফাইবার হাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

*ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখে:
গাজর অ্যান্টি এজিং উপাদানে সমৃদ্ধ। তাই এর ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে ও ত্বক টানটান রাখে। আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মি ত্বকের ক্ষতি করে। বিটা ক্যারোটিন এক ধরনের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সেল ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করে। এতে ত্বকে সহজেই বয়সের ছাপ পড়ে না।

*আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে:
গাজরের ক্যারোটিনয়েড এ রকম ত্বকের উপশমে সাহায্য করে। আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে স্কিন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। ত্বকের ন্যাচারাল ট্যান ভাবকে ধরে রাখে। ক্যারোটিনয়েড সমৃদ্ধ গাজর ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধ করে ও হাই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে।

*গাজরের জুসের উপকারিতা :-

কাঁচা গাজরের তুলনায় সেদ্ধ গাজর পুষ্টিগুণে ভরপুর। এর জুসও বেশ স্বাস্থ্যকর। কারণ গাজরের জুসে সহজপাচ্য ফাইবার থাকে। কাঁচা গাজর খেলে যেখানে গাজরের উপস্থিত বিটা ক্যারোটিনের মাত্র ১ শতাংশ আমাদের শরীরে কাজে লাগে, সেখানে গাজরের জুস খেলে আমাদের শরীরে গাজরের উপস্থিতি পুরো বিটা ক্যারোটিন অ্যাবজর্ব করতে পারে।

*একনজরে গাজর এর উপকারীতা:
●গাজরের জুসে অ্যান্টি কারসেনোজনিক উপাদান রয়েছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
●শিশুদের জন্য গাজরের জুস টনিকের মতো কাজ করে। এটি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
●গাজরে রয়েছে ফোটোনিউট্রিয়েট ফ্যালকর্নিকল, যা কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
●হাইপারটেনশনের সমস্যায় গাজরের জুস উপকারী।
●গাজরের জুসের সঙ্গে মধু ও কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে ও রাতে এক গ্গ্নাস খান। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা কমে যাবে।

*গাজর স্টোরেজ টিপস:
>>ফ্রিজে গাজর র‌্যাপ করে রাখবেন। তা না হলে গাজরের স্বাদ চলে যাবে।
>>গাঢ় কমলা রঙের গাজর বেছে নিন। রঙ গাঢ় হলে বুঝবেন প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিনয়েড রয়েছে। গাজরের গা খসখস হলে না কেনাই ভালো। এগুলো তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়।
>>গাজরের গোড়ার রঙ কালো হয়ে গেলে কিনবেন না। গাজরের গোড়া যেন সবুজ থাকে।

শীত আসছে। গাজর খান, সুস্থ থাকুন।

]]>
এবার চিকেন খেলেও বিপদের চিন্তা https://thenewsbangla.com/now-chicken-is-also-not-safe-for-health/ Fri, 21 Sep 2018 07:46:19 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=585 পিকনিক আর বিয়ের লম্বা মরসুম৷ চিকেন, মাটন সহযোগে ভুরিভোজ৷ কিন্তু যে চিকেনটা খাচ্ছেন তা ক্ষতিকর নয় তো? চিকেন নিয়েও চিন্তা করার সময় এসে গেছে৷ সম্প্রতি একটি গোপন রিপোর্টে এমন মারাত্মক তথ্যই উঠে এল চিকেন বা মুরগীর মাংস নিয়ে৷

মারাত্মক অসুস্থ রোগীদের যে রোগীদের যে ওষুধ খাওয়ানোর কথা তা খাওয়ানো হচ্ছে মুরগীদের৷ ভাবুন একবার৷ চিন্তা বাড়ল চিকেন নিয়েও৷ মুরগীকে খাওয়ানো হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে কলিসটিন ওষুধ৷ যে কলিসটিন ওষুধ সাধারনতঃ খাওয়ানো হয় গুরুতর অসুস্থ রোগীদের৷ ভয়ংকর রিপোর্ট বের করেছে The Bureau of Investigative Journalism৷

কি হয় কলিসটিন ওষুধ শরীরে গেলে?

চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞদের মতে কলিসটিন একটি শক্তিশালি অ্যান্টিবায়োটিক৷ কলিসটিন ওষুধ শরীরে গেলে তা যে কোন ড্রাগ প্রতিরোধের কাজ করে৷ অর্থাৎ কলিসটিন ওষুধ শরীরে গেলে আর কোন ওষুধই আপনার শরীরে কাজ করবে না৷ এই কলিসটিন ওষুধটাই ড্রাগ প্রতিরোধকের কাজ করবে৷

হায়দরাবাদের রঙ্গারেড্ডি জেলার বেশ কয়েকটি পোল্ট্রি ফার্মে অভিযান চালিয়ে দেখা গেছে চিকেনদের কলিসটিন ওষুধ খাওয়ানো হচ্ছে৷ যে ওষুধ মরণাপন্ন রোগীদের শেষ আশা বলে খাওয়ান হয়৷

কলিসটিন অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ খেয়ে মুরগী সুস্থ থাকে, ওজন বাড়ে তাড়াতাড়ি৷ ওয়ার্ল্ড হেলথ অরগানাইজেশন জানিয়েছে কলিসটিন ওষুধ মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ৷ WHO এর তরফ থেকে এই কলিসটিন ওষুধ মানুষ ছাড়া কোনরকম প্রাণীকে খাওয়ানোর ব্যপারে নিষেধাজ্ঞা আছে৷ আর আইন ভেঙে সেই গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ খাওয়ান হচ্ছে মুরগীকে৷

চিকেনের মাধ্যমে এই ওষুধ মানুষের শরীরে গেলে শরীরের মধ্যে ড্রাগ প্রতিরোধক ব্যাকটেরিয়া তৈরি হবে৷ তারপর, আর কোন অ্যান্টি-বায়োটিক ওষুধেই কোন কাজ হবে না৷ ফলে ওষুধ খেয়ে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাই হারিয়ে যাবে মানুষের৷ ভয়ংকর এক বিপদের সামনে হাজির ভারতবাসী৷

রিপোর্ট বলছে, আমেরিকা থেকে হাজার হাজার টন কলিসটিন ওষুধ ভিয়েতনাম, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়াতে পাঠানো হয়৷ ২০১৬ সালে কয়েক লক্ষ টন কলিসটিন ওষুধ এসেছে ভারতে৷ তার পুরোটাই ব্যবহার করা হচ্ছে পশু পাখীদের শরীরেই৷ ভারতের বেশ কিছু কোম্পানী প্রকাশ্যে বিজ্ঞাপণও করে কলিসটিন ওষুধের৷ যেটা অত্যন্তঃ বিপদজনক৷

ভারতে দুটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানী এই কলিসটিন ড্রাগ উৎপাদন করে৷ কিন্তু ভারত প্রায় ১৫০ টন এই ওষুধ বাইরের দেশ থেকে নিয়ে আসে বলেই রিপোর্টে প্রকাশ৷ ২০১৬ তে এই আমদানীর পরিমাণ হাজার টন ছুঁয়েছে বলেই রিপোর্টে প্রকাশ।

ভেঙ্কি কোম্পানী এই কলিসটিন ওষুধের বিজ্ঞাপন করে৷ তারাই আবার কেএফসি ও ম্যাকডোনাল্ডে মুরগীর মাংস সাপ্লাই করে৷ The Bureau of Investigative Journalism এর রিপোর্টে দাবী করা হয়েছে যে, তারা বিনা প্রেসক্রিপশনে ভেঙ্কি স্টোর থেকে কলিসটিন ওষুধ নিয়ে এসেছে৷ পাশাপাশি তারা একটি পোলট্রি খাবারের দোকান থেকেও বিনা প্রেসক্রিপশনে ভেঙ্কির স্ট্যাম্প মারা প্যাকেটে কলিসটিন ওষুধ পেয়েছে৷

যদিও ভেঙ্কির তরফ থেকে দাবী করা হয়েছে, কলিসটিন ওষুধ বিক্রী করে তারা কোন অপরাধ করে নি বা আইন ভাঙে নি৷ তাদের তরফ থেকে এও দাবী করা হয়েছে তারা যে চিকেন ম্যাকডোনাল্ড, পিজ্জাহাট, ডমিনোস বা কেএফসিতে বেচে তাতে কলিসটিন ব্যবহার করা হয় না৷

ড্রাগ প্রতিরোধক ব্যাকটেরিয়া থেকে প্রতিবছর বিশ্বে ৭ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়৷ ২০৫০ সালের মধ্যে সেই মৃত্যুর হার গিয়ে পৌঁছাবে প্রায় ১ কোটিতে৷ যার মধ্যে এশিয়া মহাদেশেই প্রায় ৫০ লাখ মৃত্যু হবে প্রতিবছর৷

রিপোর্টে বলছে, কলিসটিন অ্যান্টিবায়োটিক শুধু মুরগীর নয়, ছড়িয়ে পরছে পোল্ট্রি ফার্মে কাজ করা মানুষের শরীরেও৷ চিকেন খাবারের মাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়ছে মানুষ শরীরে৷ অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের মানুষ শরীরে প্রতিরোধক সৃষ্টি করা নিয়ে গবেষণা করা টিমোথি ওয়ালশ জানিয়েছেন, এই ওষুধ মরণাপন্ন রোগীদের শরীরে ব্যবহার করা হয়৷ এই ওষুধ কোনরকমেই মুরগীর বা অন্য কোন পশুপাখীর শরীরে ব্যবহার করা উচিত নয়৷

উন্নতশীল দেশগুলিতে ইতিমধ্যেই কলিসটিন জাতীয় ড্রাগগুলিকে নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নিচ্ছে৷ কিন্তু সেই ওষুধই পশু পাখীর খাদ্য হিসাবে ভারত সহ তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে রপ্তানী করে দেওয়া হচ্ছে৷ তাতে ক্ষতির সামনে পড়ছেন ভারতের মত গরীব দেশের কোটি কোটি মানুষ৷ তাই এবার চিকেনেও যে চিন্তা বাড়ল তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না৷

]]>