সিবিআই সূত্রে খবর, ২০১৫-২০১৬ সালের মধ্যে, ১৬বার ফোনে কথা হয়েছে সায়গল হোসেনের সঙ্গে গরু পাচার মামলায় অভিযুক্ত এনামুল হক ও আব্দুল লতিফের। আদালত সূত্রে খবর, গরু পাচার মামলায় সিবিআই তাদের সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিটে যখন সায়গল হোসেনের নাম উল্লেখ করে, একইসঙ্গে সেখানে উল্লেখ করা হয় কীভাবে এই ঘটনায় অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হসেনের নাম জড়িয়েছে।
আরও পড়ুন; রাজ্য সরকারের কেড়ে নেওয়া চাকরি, এবার ফেরালেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
সিবিআই তদন্তে নেমে এনামুল ও লতিফের বিরুদ্ধে, একাধিক তথ্য পেয়েছে। ইলামবাজারের গরুর হাটের দায়িত্বে ছিল, আবদুল লতিফ। মুর্শিদাবাদ সীমান্ত পার করে, বাংলাদেশে গরু পাচার হত বলে জানতে পেরেছে সিবিআই। বেশ কিছু জমি সায়গল হোসেন ও আবদুল লতিফের নামে আছে। সম্পত্তি বাড়ানোর জন্য সায়গলকে তারা টাকাও দিয়েছে। সিবিআইয়ের দাবি, অনুব্রতর প্রভাবকে কাজে লাগিয়েই এই কাজ করেছে সায়গল।
]]>