সোমবার এক ট্যুইটে অরুন জেটলি জানান; বাংলায় প্রতিনিয়ত গনতন্ত্রের হত্যা করছে মমতা; বিরোধী দলের সমর্থকদের আক্রমন ও হত্যা করা হচ্ছে; বুথে বিরোধী দলের এজেন্টদের বসতে দেওয়া হচ্ছে না; বিরোধী দলের মিছিল মিটিং করার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না; এমনই সব অভিযোগে ট্যুইটারে সরব হয়েছেন জেটলি।
হিন্দু সন্ত্রাসবাদী ইস্যুতে কমল হাসানক একহাত নিলেন বিবেক ওবেরয়
গতকাল সকালেই ঝাড়্গ্রামে এক বিজেপি সমর্থকের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়; এদিকে কেশপুরে তৃণমূল কর্মীদের হাতে রক্তাক্ত হয় কেন্দ্রীয় বাহিনী; কেশপুরের একটি বুথে ছাপ্পা ভোট হচ্ছে; এমনই খবর পেয়ে সেই বুথে ছুটে যান ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষ; ভারতীর সাথে ছিলেন নিরাপত্তারক্ষীরা।
বুথে পৌঁছানো মাত্রই কেন্দ্রীয় বাহিনীর গাড়ি ঘিরে তৃণমূল কর্মীরা তুমুল ইটবৃষ্টি শুরু করে; ইটের ঘায়ে রক্তাক্ত হন ভারতীকে ঘিরে থাকা কেন্দ্রীয় বাহিনীর কয়েকজন জওয়ান; সম্পূর্ণ ভাংচুর করা হয় ভারতীর গাড়ি।
আরও পড়ুন গডসে স্বাধীন ভারতের প্রথম হিন্দু সন্ত্রাসবাদী, বললেন কমল হাসান
ভোটের দিন ঘাটালের বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষ সকাল থেকেই অভিযোগ করেন; তার এজেন্টকে কোন বুথে বসতে দেওয়া হচ্ছে না; ভোট শেষ হবার পরেও বিভিন্ন জায়গা থেকে হামলা পাল্টা হামলার খবর এসেছে।
অরুন জেটলির এই অভিযোগকে উড়িয়ে দিয়েছে রাজ্য প্রশাসন; জেটলির টুইটার প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে হারের ভয়ে বিরোধীরা ভুল বকছে; সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যাবহার করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে বিজেপি।
]]>রাহুল গান্ধীর শিক্ষাগত যোগ্যতার শংসাপত্র ভুয়ো বলে ব্লগে দাবি করলেন অরুণ জেটলি। জেটলির অভিযোগ, মাস্টার্স না করেই এম ফিলের সার্টিফিকেট দেখিয়েছেন রাহুল গান্ধী। মাস্টার্স না করেই এম ফিল কিভাবে হয় বলে প্রশ্ন তোলেন তিনি। এর আগেও রাহুল গান্ধীর বিদেশী ডিগ্রি নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল৷ তার উত্তরে রাহুল জানিয়েছিলেন আয়ারল্যান্ডের ট্রিনিটি কলেজ থেকে তিনি এম ফিল ডিগ্রি লাভ করেন।
দক্ষিনের বিজেপি নেতা সুব্রহ্মন্যম স্বামী এক ধাপ এগিয়ে ট্যুইটে দাবি করেছেন, ইকনমিক প্ল্যানিং পেপারে ফেল করেছিলেন রাহুল, ফলে এম ফিলের গবেষণা পত্র তৈরি করার অনুমতিই রাহুলকে দেওয়া হয়নি৷ এই ব্যাপারেও তদন্ত হওয়া উচিৎ বলে তিনি জানান।
এর আগে কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রী স্মৃতি ইরানী তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতার জায়গায় নিজেকে স্নাতক হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। তারপর আসল তথ্যের ব্যাপারে বিস্তর জলঘোলা হয়। এবার মনোনয়ন পত্রে তিনি উল্লেখ করেছেন, ১৯৯৩ সালে তিনি উচ্চ মাধ্যমিক উত্তীর্ণ হন। এর সাথে তিনি বিকম পার্ট ওয়ানও শিক্ষাগত যোগ্যতার ক্ষেত্রে উল্লেখ করেছেন, কিন্তু তা তিনি সম্পূর্ণ করেননি বলেও উল্লেখ করেছেন।
]]>আরও পড়ুনঃ ভোট প্রচারে হেলিকপ্টার পাচ্ছেন না মমতা, অভিযোগের তীর কেন্দ্রের দিকে
“কংগ্রেসের প্রতিশ্রুতিগুলি মাওবাদী ও জিহাদিদের সুরক্ষিত করবে। AFSPA রিভিউয়ের প্রতিশ্রুতি তারই প্রমাণ। দেশবিরোধী কর্মকে অপরাধ হিসেবে গণ্য না-করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। এমন দলের একটা ভোটও পাওয়া উচিত নয়”। এই ভাষাতেই কংগ্রেসের ইস্তেহারকে আক্রমণ করেছেন জেটলি।
আরও পড়ুনঃ ভারতীর পর এবার মমতাকে নিজের মা বললেন মিমি
কংগ্রেসের ইস্তেহার মারাত্মক। কয়েকটি প্রতিশ্রুতি কোনওদিনও বাস্তবায়িত করা যাবে না। এই ভাষাতেই কংগ্রেসের প্রকাশিত ইস্তেহারকে তুলোধোনা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। তাঁর দাবি, এই ইস্তেহার দেশকে বিভাজিত করার এজেন্ডা।
আরও পড়ুনঃ হুমকি দিয়ে ভোট চাইবার ভিডিও প্রকাশ্যে, মিমির হয়ে শাসানি পঞ্চায়েত প্রধানের
বুধবার ইস্তেহার প্রকাশের সময় রাহুলের পাশে ছিলেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী। ছিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম। রাহুল বলেন বছর খানেক আগে যখন আমরা ইস্তেহার তৈরির কাজ শুরু করেছিলাম তখনই আমি বলেছিলাম অসম্ভব কোনও কথা ইস্তেহারে রাখা হবে না।
আরও পড়ুনঃ ৩.৬২ কোটির কর ফাঁকি দেওয়ায় গিলানীর দিল্লির বাড়ি সিল করল আয়কর দপ্তর
রাহুল জানান তাঁদের সরকার ক্ষমতায় আসার পর কোনও কৃষক যদি ঋণ মেটাতে না পারেন তাহলে ফৌজদারি মামলা হবে না। মানে তাঁকে জেলে যেতে হবে না। এর আগেই ন্যায় প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছেন কংগ্রেস সভাপতি। কংগ্রেস ক্ষমতায় এলে এই প্রকল্প লাগু হবে। আর সে অনুযায়ী দেশের সবচেয়ে গরিব ২০ শতাংশ মানুষ বছরে ৭২ হাজার টাকা করে পাবে বলে ঘোষণা করেন রাহুল।
আরও পড়ুনঃ আদালত নাক গলাবে না, শুক্রবারেই রিলিজ হচ্ছে নরেন্দ্র মোদীর বায়োপিক
একনজরে দেখে নিন কি কি রয়েছে কংগ্রেস ইস্তেহারেঃ
ন্যায় প্রকল্প:
দারিদ্র দূরীকরণে প্রধান হাতিয়ার হবে ন্যায় প্রকল্প,মত কংগ্রেসের । এই প্রকল্পের আওতায় বার্ষিক ৭২,০০০ টাকা করে পাবে দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারী পরিবারগুলি । এই টাকা সরাসরি পৌঁছে যাবে উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে।
কর্মসংস্থান:
২০২০ সালের মধ্যে ২২ লক্ষ সরকারি চাকরি ও গ্রাম পঞ্চায়েতে ১০ লক্ষ কর্মসংস্থানের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে ইস্তেহারে। এছাড়াও, MNREGA এর আওতায় ১৫০ দিনের কাজের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
কৃষি-বাজেট:
‘কিষাণ বাজেট’- কৃষিজীবিদের জন্য পৃথক বাজেট ঘোষণার আশ্বাস রাহুলের । এছাড়াও, কৃষিঋণ শোধ না হলে সেটি ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে না ।
নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল:
ক্ষমতায় এলে অবিলম্বে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল প্রত্যাহার করা হবে কারণ এই বিল উত্তর-পূর্বের মানুষদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে প্রস্তাব করা হয়েছে । একই সঙ্গে নাগরিকপঞ্জি ও আফস্পা পূনর্মূল্যায়নের আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ জম্মু কাশ্মীরের জন্য আলাদা প্রধানমন্ত্রী, মোদী জবাব চাইলেন রাহুল ও মমতার কাছে
শিক্ষা ও স্বাস্থ্য:
মোট জিডিপির ৬% খরচ করা হবে শিক্ষার খাতে । এছাড়াও জনস্বাস্থ্য সচেতনতা নিয়ে অতিরিক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হবে ।জিএসটি ২.০ক্ষমতায় এলে জিএসটির সরলীকিকরণ করার আশ্বাস রাহুলের । পঞ্চায়েত ও পুরসভাগুলিকে জিএসটির লভ্যাংশ দেওয়া হবে ।
জনসংযোগ মাধ্যম:
নির্বাচনের সময় অল ইন্ডিয়া রেডিও ও দূরদর্শনকে বাড়তি সম্প্রচার সময় দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ ভোট প্রচারে হেলিকপ্টার পাচ্ছেন না মমতা, অভিযোগের তীর কেন্দ্রের দিকে
আধার:
ক্ষমতায় এলে আধার সংযুক্তিকরণ নিয়ে উৎসাহ দেওয়া হবে কিন্তু আধার সংযুক্তিকরণ না হলে কোনও পরিষেবা থেকে ব্যাহত হবেন না নাগরিকরা।
হিংসামূলক অপরাধ রুখতে ব্যবস্থা:
এনডিএ সরকারের আমলে গণপিটুনি সহ অন্যান্য হিংসামূলক অপরাধ ঘটেছে, এই ধরনের ঘটনা রুখতে সংসদে বিশেষ আইন আনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে কংগ্রেস।
পরিবেশ পুনরুদ্ধার:
বিশ্ব উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় রুখতে নানাবিধ ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস কংগ্রেস ইস্তেহারে । বায়ুদূষণ রুখতে জাতীয় স্বচ্ছ বায়ু প্রোগ্রামকে আরও সুদৃঢ় করার আশ্বাস কংগ্রেসের।
তবে এবার মানুষের মন বুঝে সাধ্যমত প্রতিশ্রুতি দেবার চেষ্টা করেছে কংগ্রেস। এই ইস্তেহার সাধারণ মানুষকে কতটা আকর্ষণ করে সেটাই এখন দেখার। আর এটাকেই অবাস্তব ও অসম্ভব বলে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন অরুণ জেটলি।
আরও পড়ুনঃ মোদী স্পেশাল, ব্রিগেডে আসার জন্য চারটে আস্ত ট্রেন বুক করল বিজেপি
আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।
]]>আগামী এপ্রিল-মে মাসে দেশে লোকসভা ভোট। তার আগে এটাই বর্তমান সরকারের শেষ বাজেট। বাজেট পেশ করবেন ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। অন্তর্বর্তী বাজেট বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গোটা বছরের বাজেটের মতোই হয়। ভোটের আগে বেশ কিছু জনপ্রিয় সিদ্ধান্ত মোদী সরকার এই বাজেটে ঘোষণা করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
৩১ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে হয়েছে সংসদের বাজেট অধিবেশন। চলবে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট পেশ হবে আজ শুক্রবার। ভোটের মুখে জনমুখি বাজেট এর আশা মানুষের। আশঙ্কা কংগ্রেস সহ বিরোধী দলগুলির। বৃহস্পতিবারই রাষ্ট্রপতির ভাষণে আয়কর ছাড়ের ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
লোকসভা ভোটের ঠিক আগেই পেশ হচ্ছে মোদী সরকারের অন্তর্বর্তী বাজেট। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রায় পৌনে পাঁচ বছরের জমানায় পেশ হয়েছে পাঁচটি বাজেট। আগামী লোকসভা ভোটের ঠিক আগেই পেশ হচ্ছে এই অন্তর্বর্তী বাজেট। ওই বাজেট যেহেতু নির্বাচন-মুখী, স্বাভাবিক ভাবেই কর ছাড়ের বহর বাড়তে পারে বলেই ধারণা করছেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
গত সপ্তাহেই একটি সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানান, মধ্যবিত্ত সম্পর্কে ধারনা পাল্টে দিতে হবে দেশে। এরপরই, মধ্যবিত্তের জন্য একাধিক পরিকল্পনা করে ফেলে কেন্দ্র। যার ঘোষণা হতে পারে মোদী সরকারের শেষ বাজেটে। সূত্রের খবর, মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে বিশেষ সুরাহা দিতে আয়করে অতিরিক্ত ছাড়ের ঘোষণা করতে পারেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি।
প্রশ্ন একটাই, আয়কর স্তরে কোনও পরিবর্তন আনবে কি বিজেপি সরকার? লোকসভা ভোটের মুখে এই নিয়েই আশায় বুক বাঁধছে আমজনতা। ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী পীযূষ গোয়েলের মুখ থেকে বড় কিছু ঘোষণা আশা করছে দেশের মানুষ। লোকসভা ভোটের আগে অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করবেন ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী। পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে ভোটের পর। ফলে ভোটের আগে বাজেটের মতো একটি ইভেন্টকে নিঃসন্দেহে ব্যবহার করতে ছাড়বে না মোদী সরকার, আশা মানুষের। আশঙ্কা বিরোধীদের।
জানা যাচ্ছে, আয়কর ছাড়ের ঊর্ধ্বসীমা ২.৫ লক্ষ্য টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩.৫ লাখ টাকা করতে পারে মোদী সরকার। ৮০সি ধারায় করমুক্ত সঞ্চয়ের সীমা ১.৫ লক্ষ্য টাকা থেকে বাড়ানো হতে পারে বলেই মনে করা হচ্ছে। গৃহঋণে কর ছাড়ের পরিমাণও বাড়াতে পারে মোদী সরকার, আশা মানুষের।
সূত্রের খবর, এবারের বাজেটে বেতনভূক মধ্যবিত্ত শ্রেণিকে আয়করের ঊর্ধ্বসীমায় ছাড় দিতে পারে সরকার। এছাড়া, জমায় ছাড়ের ঊর্ধ্বসীমা বৃদ্ধি থেকে শুরু করে পেনশনভোগীদের জন্য করে ছাড় এবং গৃহঋণে সুদের হারে অতিরিক্ত ছাড়ের ঘোষণা হতে পারে বাজেটে। গত ৪ বছরে আয়করের ঊর্ধ্বসীমা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য, করের স্ল্যাবও কমানো হয়েছে। ফলে একজন নাগরিক সর্বাধিক ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বছরে সাশ্রয় করতে পারছেন।
২০১৪ লোকসভা ভোটের আগে ২০১৪-র ফেব্রুয়ারিতে অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করেছিলেন ইউপিএ সরকারের অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম। মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর সে বছর জুলাইয়েই পূর্ণ বছরের বাজেট পেশ করেন অরুণ জেটলি। সূত্রের খবর, ভোটের কথা মাথায় রেখে আজকের অন্তর্বর্তী বাজেটে দেশের আপামর মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য বাজেট ঢেলে সাজিয়েছে মোদী সরকার।
আর বাজেটে মধ্যবিত্তদের জন্য বিশেষ ছাড় দিয়ে আগামী লোকসভা ভোটে জিতে ফের ক্ষমতায় আসার লক্ষ্যে ঝাঁপাতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী। কিছুক্ষণের মধ্যেই বোঝা যাবে ভোটের আগে ঠিক কতটা কল্পতরু হলেন নরেন্দ্র মোদী।
আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।
]]>