2008 Mumbai Attack – The News বাংলা https://thenewsbangla.com Bengali News Portal Sat, 26 Nov 2022 07:56:20 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.7.2 https://thenewsbangla.com/wp-content/uploads/2018/09/cropped-cdacf4af-1517-4a2e-9115-8796fbc7217f-32x32.jpeg 2008 Mumbai Attack – The News বাংলা https://thenewsbangla.com 32 32 সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুরের অভিশাপেই নাকি কাসভের হাতে হেমন্ত কারকারের মৃত্যু https://thenewsbangla.com/mumbai-cop-hemant-karkare-died-after-i-cursed-him-said-bjps-pragya-thakur/ Fri, 19 Apr 2019 11:56:53 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=11219 ফের বিতর্কে মালেগাঁও বিস্ফোরণ অভিযুক্ত এবং ভোপাল লোকসভা কেন্দ্রের ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর। শুক্রবার তিনি বললেন, মুম্বাইয়ের এটিএস চীফ হেমন্ত কারকারে মারা যান তার দেওয়া অভিশাপের কারনেই। এদিন সাধ্বী প্রজ্ঞা বলেন “আমি তাকে বলেছিলাম তুমি ধ্বংস হয়ে যাবে, আর দুই মাসেরও কম সময়েই জঙ্গিরা তাকে হত্যা করে”। সাধ্বী প্রজ্ঞার এই মন্তব্যের জেরেই শোরগোল পড়ে গেছে গোটা দেশে। তুমুল সমালোচনা শুরু হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুনঃ ধর্ষণ করে গলায় ফাঁস লাগিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হল ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রী মধুকে

২০০৮ সালে মালেগাঁও বিস্ফোরণ কাণ্ডে মোট ৭ অভিযুক্তের মধ্যে প্রজ্ঞার নামও যুক্ত হয়। সাধ্বীর অভিযোগ, মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার নির্দেশ এলেও তাঁকে ছাড়তে রাজি হননি তদন্তের নেতৃত্বে থাকা কারকারে। আর এরপরেই নিজের কারাজীবনের কথা বলে তিনি জানান, মুম্বাইয়ের এটিএস চীফ হেমন্ত কারকারে কে তিনিই অভিশাপ দেন। আর তার জেরেই জঙ্গিদের গুলিতে মারা যায় কারকারে। এরপরেই তাঁকে সমালোচনায় বিদ্ধ করে কংগ্রেস সহ অন্যান্য বিরোধী দলগুলি।

আরও পড়ুনঃ মালেগাঁও বিস্ফোরণে অভিযুক্ত বিজেপি নেত্রী সাধ্বী প্রজ্ঞা ভোটযুদ্ধকে ধর্মযুদ্ধ বললেন

ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর বর্তমানে জামিনে আছেন। মালেগাঁও বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুরের বিরুদ্ধে তদন্ত বোর্ড গঠন করা হয়, যে তদন্ত করেছিলেন মুম্বাইয়ের এটিএস চীফ হেমন্ত কারকারে। সাধ্বী বলেন, সেই সময় এটিএস প্রধানকে তিনি নাকি অভিশাপ দিয়ে ঘোষণা করেছিলেন, “তোর সর্বনাশ হবে”। এর কয়েক দিন পরেই ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বইয়ে সন্ত্রাসবাদী হামলায় গুলিতে নিহত হন হেমন্ত কারকারে। সাধ্বীর দাবি, তাঁর অভিশাপেই এটিএস প্রধানের অকালমৃত্যু ঘটেছিল।

আরও পড়ুনঃ বিজেপি নেত্রী লকেটের বাড়ি ভাংচুর, বিজেপি তৃণমূল তরজা

প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের ভয়াবহ মুম্বই হামলায় শহিদ হয়েছিলেন মহারাষ্ট্র সন্ত্রাস দমন শাখার (এটিএস) প্রধান হেমন্ত কারকারে, মেজর সন্দীপ উন্নিকৃষ্ণন, মুম্বইয়ের অ্যাডিশনাল পুলিশ কমিশনার অশোক কামতে এবং সিনিয়র পুলিশ ইন্সপেক্টর বিজয় সালাসকর।

আরও পড়ুনঃ ভোটের মধ্যেই কংগ্রেস ছেড়ে শিবসেনায় প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী

ভোপালের একটি সাংবাদিক সম্মেলনে সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর দাবি করেন, বাকি তদন্ত দল হেমন্ত কারকারকে বলেছিল, “যদি আপনার কাছে প্রমাণ না থাকে তবে সাধ্বী প্রজ্ঞাকে ছেড়ে দেওয়া হোক”। কিন্তু তিনি বলেছিলেন, “সাধ্বী প্রজ্ঞার বিরুদ্ধে প্রমাণ পেতে সব কিছু করব। কিন্তু তাকে যেতে দেওয়া হবে না”। তাঁর দাবি, যেনতেন প্রকারে তাঁকে সন্ত্রাসবাদী সাজানোর চেষ্টা করেছিলেন কারকারে।

আরও পড়ুনঃ ভোটের দায়িত্বে থাকা অর্ণব রায়ের উধাও হওয়া ফিরিয়ে এনেছে রাজকুমার রায়ের স্মৃতি

তিনি এ কথাও যোগ করেন যে, এটি তার ঘৃণা ছিল হিন্দুত্বের প্রতি এবং তিনি জাতিবিরোধী এবং ধর্ম বিরোধী ছিলেন। সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর দাবি করেন যে তাকে গ্রেফতার করার সময় থেকেই কারকারের জন্য খারাপ সময় শুরু হয়েছিল এবং মারা যাওয়ার পরই শেষ হয়েছিল।

আরও পড়ুনঃ নদিয়ায় ইভিএমের দায়িত্বে থাকা নোডাল অফিসার নিখোঁজ, ভোটকর্মীদের মধ্যে চাঞ্চল্য

২০০৮ সালের মালেগাঁও বিস্ফোরণের জেরে তিনি যখন কারাগারে ছিলেন তখন কর্মকর্তারা তাকে নির্যাতন করেছিলেন বলে অভিযোগ করেন সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর। দলীয় সম্মেলনে কারাগারের অত্যাচারের কাহিনী বর্ণনা করেন তিনি। সেখানে তিনি এমনও দাবি করেন যে জোর করে তাঁকে মালেগাঁও বিস্ফোরণে যুক্ত বলানোর জন্য কম চেষ্টা করেনি জেল কর্তৃপক্ষ। জেলের অত্যাচারের স্মৃতি রোমন্থন করে কেঁদে ফেললেন সাধ্বী প্রজ্ঞা।

আরও পড়ুনঃ ভোটের পরেও অশান্ত চোপড়ায় গুলির লড়াই, গুলিবিদ্ধ সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র

মালেগাঁও বিস্ফোরণের সাথে যুক্ত সন্দেহে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সম্প্রতি তিনি জামিনে মুক্তি পাবার পরেই মধ্যপ্রদেশের ভোপাল লোকসভা কেন্দ্রে তাঁকে বিজেপি প্রার্থী ঘোষণা করা হয়। এই নিয়েও কম সমালোচনা হচ্ছে না।

আরও পড়ুনঃ মমতার সভা আলো করে বসে দাগী সমাজবিরোধী, নির্বাচন কমিশনে গেল বিরোধীরা

সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুরের এই মন্তব্যের পরেই দেশ জুড়ে নিন্দার ঝড় বয়ে যায়। হেমন্ত কারকারে দেশের জন্য শহিদ হয়েছিলেন, একজন শহিদ দেশের গর্ব। তাঁকে নিয়ে এই ধরণের নিম্নমানের মন্তব্য কি করে কোনও প্রার্থী করতে পারে? বিরোধীরাও এই ইস্যু নিয়ে সোচ্চার হয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে সাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুরের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেবার আবেদন জানিয়েছে। তবে তাতে বিশেষ কিছু হেলদোল নেই প্রজ্ঞার।

আরও পড়ুনঃ ভুল করে বিএসপি কে ভোট না দিয়ে নিজের হাতের আঙুল কেটে প্রায়শ্চিত্ব
আরও পড়ুনঃ দুদফায় ভোট থেকে শিক্ষা নিয়ে বাংলায় তৃতীয় দফায় সব বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>
একে ৪৭ এর গুলি বুকে নিয়েও কাসভকে ছাড়েন নি তুকারাম https://thenewsbangla.com/tukaram-did-not-leave-kasab-after-getting-all-the-bullets-of-ak-47-on-the-chest/ Wed, 28 Nov 2018 09:52:04 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=3218 একে ৪৭ এর সবকটা গুলি বুক ফুঁড়ে পিঠ দিয়ে বেরিয়ে গেলেও, তাঁর হাত থেকে নিজেকে ছাড়াতে পারে নি পাক জ’ঙ্গী। তুকারাম ওম্বলের হাতই হয়ে উঠেছিল, আজমল কাসভের ফাঁসির ফাঁন্দা।

২৬,১১,২০০৮, ১৪ বছর আগে সেদিন রাতের শিফটে ডিউটি ছিল তুকারাম ওম্বলের। হালকা মেজাজে ভাবছিলেন কদিন পরেই শীতের আমেজ আসবে, মুম্বাই সেজে উঠবে উৎসবের মেজাজে। বান্দ্রা, জুহু, অন্ধেরি, সব জায়গা উঠবে ঝলমলিয়ে। ছেলেমেয়েরা ধরেছে শীতের ছুটিতে, কোথাও একটা যাবে।

হাসি পেল তুকারামের, পুলিশের আবার ছুটি। কোন উৎসবেই তাদের ছুটি চাওয়া পাপ। গণপতি উৎসব, দেওয়ালি, হোলি কিছুতেই মেলে না ছুটি। তবু পরিবারের মানুষেরা চায় তাকে। এবার একটা চেষ্টা করবে ছুটি নেবার।

The Newsবাংলা

ভাবতে ভাবতে মনটা পিছন ফিরে চলে গেল। সেই কবে আর্মিতে যোগ দেবার পর থেকেই, ছুটি বলে কিছু নেই জীবনে। তারপর কতদিন পেরিয়ে গেছে, খালি ডিউটি আর এদিক ওদিক ছুটে বেড়ানো। বাড়ি থেকে কতো দূরে থাকতে হত, সেই সৈনিক জীবনে। কিন্তু সেই জীবনে একটা রোমাঞ্চ ছিল। দেশরক্ষার গর্ব গর্বিত করত। ঝুঁকি নিতে বেশ লাগত।

দেশপ্রেমটা তার মধ্যে চিরকালই বেশি। আর্মি থেকে অবসরের পর যোগ দেন, মুম্বাই পুলিশের সাব ইনস্পেক্টর পদে। ঘর থেকে ডিউটি। নিরুপদ্রব জীবন, এতেই অভ্যস্ত হয়েছেন এখন। তাও মাঝে-মাঝে আর্মির সেই দিনগুলো মনে পড়লে রক্ত গরম হয়, জীবন চায় আবার অভিযান করতে। আবার তারপর মনে হয় এই বেশ, পরিবারকে সময় দেওয়া যাচ্ছে।

ভাবনার ছেদ পড়ল ইনস্পেক্টর ইন চার্জের উত্তেজিত কন্ঠে। ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনাস এ জ’ঙ্গী হানা হয়েছে। বহু মানুষ হতাহত। জ’ঙ্গীরা গুলিতে ঝাঁঝরা করে দিয়েছে, অ্যান্টি টেররিস্ট শাখার অফিসার হেমন্ত কারকারে, এনকাউন্টার স্পেশালিস্ট বিজয় সালাসকারকে।

Image Source: Google

তাদের কোয়ালিস গাড়ি নিয়ে জ’ঙ্গীরা এদিকেই আসছে। অফিসার দ্রুত পজিশন নিতে বললেন সবাইকে। রক্ত গরম হয়ে উঠল ওম্বলের। ফোর্সকে রেডি হতে বলে, লাঠি হাতে বেরিয়ে পড়লেন রাস্তায়।

এদিকে ইসলা’মিক ফি’দায়ে জ’ঙ্গী গোষ্ঠীর দুই সদস্য, আজমল কাসভ ও ইসমাইল খান শিবাজি টার্মিনাস এ হামলা চালিয়ে প্রচুর মানুষকে হ’ত্যা করে বাইরে বেরিয়ে এল। চারদিকে আতঙ্কিত মানুষের ছোটাছুটি, চিৎকার। ততক্ষণে হাই অ্যালার্ট জারি করেছে পুলিশ। হঠাৎ জ’ঙ্গিদের গাড়ির চাকা বার্স্ট করলো। তারা একটা অন্য গাড়ি দখল করে ছুটল। মুম্বাই পুলিশের অসহায় আত্মসমর্পণ আর বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট এর বহর দেখে মজা করতে লাগল তারা।

আরও পড়ুনঃ ‘কাসভের বেটি’, জঙ্গি চিনিয়ে দেবার ‘পুরষ্কার’ পাচ্ছে দেবিকা

বেশ মজা লাগল পাক জ’ঙ্গীদের। ভারতীয়গুলোর রক্ত দেখা পবিত্র কর্তব্য। আবার কয়েক রাউন্ড গুলি করল, জনগনকে লক্ষ্য করে। চিৎকার আরো বাড়ল। দেখা গেল একটা টয়োটা গাড়ি আসছে লাল বাতি লাগানো। পজিশন নিলো তারা। গাড়ি থেকে সালাস্কার, হেমন্ত কারকারে প্রমুখ নামতেই গুলিবর্ষণ শুরু করল। ঝাঁঝরা হয়ে গেল অফিসাররা। গাড়িটার দখল নিল কাসভ। গাড়ি ছুটল তাজ হোটেল লক্ষ্য করে।

বাহিনী নিয়ে রাস্তায় নাকা চেকিং করছে পুলিশ। সমস্ত গাড়িতে তল্লাশি চলছে। চৌপট্টি এলাকায় ডবল ব্যারিকেড করেছে পুলিশ। দেখা গেল তীর বেগে ছুটে আসছে একটি স্কোডা গাড়ি। আটকাতেই গাড়ি থেকে ছুটে এল গুলির ঝাঁক। পুলিশও গুলি চালাল। এক জ’ঙ্গী ঝাঁঝরা হয়ে গেল।

Image Source: Google

অপরজনের কাঁধে গুলি লাগল। সে চালাচ্ছিল গাড়ি। দ্রুত ইউ টার্ন নিল গাড়ি। এই সময় এক জ’ঙ্গির উপর, ঝাঁপিয়ে পড়লেন তুকারাম। একে জ্যান্ত ধরব। শরীরে ফুটছে আর্মি রক্ত। দেশপ্রেমের আদর্শ উত্তাল সমুদ্রের মতো উথাল পাথাল করছে। কানে বাজছে সেই মিলিটারি কমান্ডারের আদেশ, “দেশকি শত্রুও কো হাম নেহি ছোড়েঙ্গে। দেশ হামারে মা হ্যায়। মিট্টিমে মিলা দুঙ্গা দেশ কি শত্রুও কো”।

তুকারাম হাতের লাঠি দিয়ে সজোরে ঘা দিলেন গাড়ির দরজায়। এক হ্যাঁচকা টানে খুলে ফেললেন গাড়ির দরজা। টেনে ধরলেন তার বন্দুকের নল। ঝাঁপিয়ে পড়লেন জ’ঙ্গীর ওপর। আর তখনই জ’ঙ্গী গুলি চালাতে শুরু করল। বুকে পরপর ঢুকে যাচ্ছে বুলেট। রক্তে ভিজছে তার ইউনিফর্ম। বুক ভেদ করে পিঠ দিয়ে ছুটছে রক্তের ফোয়ারা।

Image Source: Google

কিন্তু লৌহকঠিন দুই হাত পেঁচিয়ে ফেলেছে জ’ঙ্গীর গলা। প্রাণপণে আঁকড়ে ধরেছেন তাকে। যেভাবে ধৃতরাষ্ট্র কঠিন হাতে পিষে দিয়েছিল লোহার ভীমকে। যেভাবে শোলে ফিল্মে ঠাকুর, হাতের ফাঁসে ধরেছিলেন গব্বরকে। সেভাবেই আঁকড়ে ধরলেন কাসভকে। অক্টোপাসের নাগপাশ ছাড়াতে পারল না সে।

অন্য পুলিশরা ধরে ফেলল কাসভকে। বন্ধন আলগা হোল তুকারামের। দু হাত প্রসারিত করে, শুয়ে পড়লেন দেশের মাটির ওপর, ভারতমায়ের বুকে। ভলকে-ভলকে রক্ত ভাসিয়ে দিল তার জামা, তার পুলিশের ইউনিফর্ম। আকাঙ্ক্ষিত ছুটি মিলল তাঁর। তবে চিরদিনের মত। রাতটা ছিল ২৬/১১ সালটা ২০০৮। শহিদ হলেন তুকারাম ওম্বলে।

Image Source: Google

তাঁর অসম সাহসী এই লড়াই সেদিন ধরিয়ে দিয়েছিল, মুম্বই হামলার একমাত্র জীবিত জ’ঙ্গী কাসভকে। তার থেকে জানা গিয়েছিল, তার পাকিস্তানি পরিচয়। আন্তর্জাতিক মহলে পাকিস্তানের মুখোশ খুলে দেবার অকাট্য প্রমান পেয়েছিল ভারত।

সরকার সম্মান জানিয়েছিল এই বীর শহিদকে। প্রজাতন্ত্র দিবসে তাঁকে মরণোত্তর অশোক চক্র সম্মান দেওয়া হয়েছিল। তিনি প্রমান করেছিলেন দেশদ্রো’হীদের থেকে দেশপ্রেমিকদের ক্ষমতা অনেক বেশী। সম্মান জানাই তাঁকে। জয়হিন্দ। জয় তুকারাম ওম্বলে।

]]>