Economy – The News বাংলা https://thenewsbangla.com Bengali News Portal Fri, 16 Sep 2022 08:19:29 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.7.2 https://thenewsbangla.com/wp-content/uploads/2018/09/cropped-cdacf4af-1517-4a2e-9115-8796fbc7217f-32x32.jpeg Economy – The News বাংলা https://thenewsbangla.com 32 32 জেফ বেজসকে টপকে গেলেন ভারতের গৌতম আদানি, সামনে শুধুই এলন মাস্ক https://thenewsbangla.com/gautam-adani-surpassed-amazons-jeff-bezos-to-become-worlds-second-richest-person/ Fri, 16 Sep 2022 08:18:56 +0000 https://thenewsbangla.com/?p=16838 জেফ বেজসকে টপকে গেলেন ভারতের গৌতম আদানি, সামনে এখন শুধুই এলন মাস্ক। বিশ্বের সেরা ১০ ধনীর ব্যক্তির তালিকায়, কিছুদিন আগেই মাইক্রোসফটের বিল গেটসকে টপকে গৌতম আদানি উঠে এসেছিলেন ৩ নম্বরে। আর এবার আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজসকে টপকে তিনি উঠে এলেন, বিশ্বের ২ নম্বর ধনী ব্যক্তি হিসাবে। তাঁর সামনে এখন শুধুই, টেসলা কোম্পানির এলন মাস্ক। Forbes ম্যাগাজিনের রিয়াল টাইম ডাটার রিপোর্ট অনুযায়ী, গৌতম আদানি এখন বিশ্বের ২ নম্বর ধনী ব্যক্তি।

টেসলা কোম্পানির সিইও এলন মাস্ক এখন বিশ্বের সব থেকে ধনী ব্যক্তি, তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২৭৩.৫ বিলিয়ন ডলার। ভারতের গৌতম আদানি রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে, তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ১৫৫.৭ বিলিয়ন ডলার। আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজস চলে গেলেন তিন নম্বরে, সম্পত্তির পরিমাণ ১৫৪ বিলিয়ন ডলার। মাত্র ৯৩ বিলিয়ন ডলার সম্পত্তি নিয়ে, রিলায়েন্সের মুকেশ আম্বানি আছেন বেশ কিছুটা পিছনে, বিশ্বে ৮ নম্বরে।

আরও পড়ুনঃ কচুরিপানা, কাশফুল থেকে কেটলি, বাংলার যুবকদের নতুন ব্যবসার সন্ধান দিলেন মমতা

জেফ বেজসের ব্যবসায়, ৯.৮ বিলিয়ন ডলার, মানে ভারতীয় টাকায় ৮০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হওয়ায়, অন্যদিকে গৌতম আদানির মুনাফা বাড়ায়, তিনি উঠে এলেন বিশ্বের দু নম্বরে। ২০১৯ সালেও, ভারতের ধনীতম ব্যক্তি ছিলেন মুকেশ আম্বানি। শেষ দুবছরে শুধু ভারতের নয়, বিশ্বের সবাইকে ছাপিয়ে গিয়েছেন আদানি গ্রুপের গৌতম আদানি। এদিকে আদানির কোম্পানির ব্যাঙ্ক ঋণ, ২ লক্ষ ৬০ হাজার কোটি টাকা।

]]>
ইংরেজদের টপকে, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে নয়া পালক ভারতের মুকুটে https://thenewsbangla.com/indian-economy-has-overtaken-britain-as-the-world-fifth-largest-economy/ Sat, 03 Sep 2022 11:12:45 +0000 https://thenewsbangla.com/?p=16634 ইংরেজদের টপকে, স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে নয়া পালক ভারতের মুকুটে। ব্রিটেনকে ছাপিয়ে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে, উঠে এল ভারত। ২০২১ সালের শেষ ত্রৈমাসিকের হিসেব অনুযায়ীই, ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে মত ভাররতের অর্থনীতিবিদ-দের। চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকের নিরিখেও, ব্রিটেনের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ভারত। অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের নিরিখে আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডার বা আইএমএফ যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে, তা থেকেই এই হিসেব মিলেছে।

বিগত অর্থমাসের শেষ ত্রৈমাসিকের শেষ দিনে ডলারের মূল্য এবং বেসিস অনুযায়ী, ভারতের অর্থনীতি ছিল ৮৫৪.৭ বিলিয়ন ডলারে। ব্রিটেনের ক্ষেত্রে এই অঙ্ক ছিল ৮১৬ বিলিয়ন ডলার। আইএমএফ-এর পূর্বাভাস অনুযায়ী, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার, হতে পারে ৭ শতাংশের বেশি। এই মুহূর্তে আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানির পরই, পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে ভারতীয় অর্থনীতি। একদশক আগে ভারত ছিল একাদশতম স্থানে, ব্রিটেন ছিল পঞ্চম স্থানে।

ব্রিটেনকে ছাপিয়ে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত
ব্রিটেনকে ছাপিয়ে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

অর্থনীতিবিদ-দের চমকে দিয়ে, অর্থনীতিতে বড় সাফল্যের মুখ দেখল দেশ। ব্রিটেনকে টপকে ভারত এখন উঠে এল, বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে। পঞ্চম স্থান থেকে ষষ্ঠ স্থানে নেমে গেল ব্রিটেন। সে দেশে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার খরচ, এখন আকাশ ছুঁয়েছে। এই অবস্থায় অর্থনীতিতে ৫ থেকে ৬ নম্বরে নেমে যাওয়া, ব্রিটেনের কাছে অবশ্যই বড় ধাক্কা। রিপোর্ট অনুযায়ী ২০২১ সালের শেষ তিন-মাসেই, ব্রিটেনকে কিস্তিমাত করে দিয়েছে ভারত।

]]>
মানুষের সঞ্চিত টাকা ধার নিয়ে গৌতম আদানি, আজ বিশ্বের তৃতীয় ধনী https://thenewsbangla.com/gautam-adani-business-tycoon-borrowing-crores-bank-loan-is-the-third-richest-person-in-the-world/ Tue, 30 Aug 2022 10:27:17 +0000 https://thenewsbangla.com/?p=16523 মানুষের সঞ্চিত টাকা ধার নিয়ে গৌতম আদানি, আজ বিশ্বের তৃতীয় ধনী। গৌতম আদানি এখন বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি। সামনে শুধু আমেরিকার টেসলা মালিক ইলন মাস্ক আর আমাজনের জেফ বেজোস। গৌতম আদানি এশিয়ায় ১ নম্বর ধনী ব্যক্তি, সেখানে মুকেশ আম্বানি ১১ তম। রকেটের গতিতে উত্থান। কি করে হল? আপনার আমার ব্যাঙ্কে সঞ্চিত টাকা নিয়ে।

ব্যাঙ্ক থেকে কত টাকা ঋণ নিয়েছেন, বিশ্বের তৃতীয় ধনী গৌতম আদানি? ২ লক্ষ ২০ হাজার কোটি টাকা। এটা কয়েকমাস আগের হিসাব, সেটা এখন আরও কয়েকশ কোটি বেড়েছে। এই গৌতম আদানি দেশ ছেড়ে পালালে, ধপাস করে পড়বে ভারতের সবচেয়ে বড় রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাঙ্ক, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া। শ্রীলঙ্কার মত পথে বসে কাঁদবে ভারতের অর্থনীতি।

সেই আদানি ধার করেই, বিশ্বের তৃতীয় ধনী। আর গরীব সীমারেখার মধ্যে নেমে যাচ্ছে, ভারতের কোটি কোটি মানুষ। কোন ব্যাংকের সাধ্য আছে, আদানি কাছে টাকা চাওয়ার? নেই। কেন নেই? বিরোধীদের অভিযোগ, গৌতম আদানির মাথায় প্রধানমন্ত্রী মোদীর হাত। আদানির ব্যক্তিগত বিমানেই তো ভোটের প্রচার সারেন, বিজেপির ভোটের মুখ নরেন্দ্র মোদী।

আজ সব মিডিয়ায় বড় বড় করে খবর, বিশ্বের তৃতীয় ধনী ভারতের গৌতম আদানি। যেন কত গর্বের বিষয়! মানুষের টাকা ধার নিয়ে শোধ না দিয়ে, এই কৃতিত্ব যে কেন লেখে না ভারতের মিডিয়া, সেটাও বোঝা যায় না। চলুন আনন্দ করি, আমাদের দেশের ব্যবসায়ী বিশ্বের তিন নম্বর ধনী।

]]>
গরমের দুমাসেই উপচে পড়ল রাজ্যের কোষাগার, সৌজন্যে বাংলার ‘বিয়ারপ্রেমী’রা https://thenewsbangla.com/beer-record-sale-state-treasury-overflowed-in-two-months-courtesy-bengali-bear-lovers/ Thu, 23 Jun 2022 04:44:37 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=15671 গরমের দুমাসেই উপচে পড়ল রাজ্যের কোষাগার; সৌজন্যে বাংলার ‘বিয়ারপ্রেমী’রা। মদ বিক্রিতে আগেই, অনেক রেকর্ড গড়েছে রাজ্য। প্রত্যেকবার দুর্গা পুজোতেই মদ বিক্রির নতুন রেকর্ড গড়ে রাজ্য। তবে এবার চিলড বা ঠান্ডা কনকনে বিয়ার বিক্রিতেও; রেকর্ড গড়ল বাংলা। রাজ্য আবগারি দফতর সূত্রে খবর, গত দুমাসে অর্থাৎ এপ্রিল-মে মাসে; প্রায় ৪৫ লক্ষ কেস চিলড বিয়ার বিক্রি হয়েছে রাজ্যে; যার আর্থিক মূল্য কয়েক শো কোটি টাকা। বলাই বাহুল্য এর দরুন; রাজ্যের কোষাগারে ঢুকেছে কয়েক কোটি টাকা।

এবছর ছিল রেকর্ড গরম। দুমাস ও তার বেশি সময় ধরেই; তীব্র গরমে হাঁসফাঁস করেছে রাজ্যবাসী। আর ওই কথায় আছে না; “কারো পৌষ মাস তো কারো স’র্বনাশ”। এমন তীব্র গরম আবহাওয়ায় যত হাঁসফাঁস করেছে রাজ্যবাসি; তত ফুলেছে রাজ্যের কোষাগার। এইরকম আবহাওয়ায় বাংলার সুরাপ্রেমীদের; প্রথম পছন্দ ছিল ঠান্ডা বিয়ার। সেই চাহিদা মিটিয়েই; এবার রাজ্যের লক্ষ্মীলাভ ঘটেছে।

আরও পড়ুনঃ শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীকে ‘জুতো মা’রার দা’ওয়াই’ দিয়ে বিতর্কে বিজেপি নেতা

মা-মাটি-মানুষের সরকারের কোষাগারে দুমাসেই এসেছে; প্রায় ৬৫০ কোটি টাকা। সাম্প্রতিক-কালে রাজ্যে বিয়ার বিক্রিতে; এমন রেকর্ড হয়নি বলেই দাবি আবগারি দফতরের কর্তাদের। এবার মে মাসের শুরু থেকেই; রাজ্যের তাপমাত্রা ছিল ঊর্ধ্বমুখী। ফলে বিয়ারের চাহিদা যে বাড়বে; তা বোঝা গিয়েছিল। কিন্তু সেই চাহিদা যে আকাশ ছোঁবে তা কে জানত! তাতেই বাজিমাত রাজ্য সরকারের।

রেকর্ড যে হবে তা বোঝা গিয়েছিল; এপ্রিল মাসেই। এপ্রিল-মাস থেকেই; রাজ্যে শুরু হয়েছিল বিয়ার সংকট। এমনকি বিয়ারের রেশনিং ব্যবস্থাও করতে হয়েছিল; অর্থাৎ একজন সর্বাধিক কতগুলো বিয়ার কিনতে পারবে। তখনই আবগারি আধিকারিকরা অনুমান করেছিলেন; এবার গরমে রাজ্যে রেকর্ড বিয়ার বিক্রি হবে। সেই অনুমানেই এবার সিলমোহর পড়ল। তীব্র গরমের মাস গুলিতে বিয়ার বিক্রি করে; রেকর্ড আয় করল রাজ্য।

আবগারি দফতর সূত্রে খবর, মাত্র গত দুমাসে; প্রায় ৪৫ লক্ষ কেস বিয়ার বিক্রি করেছে আবগারি দফতর। গড়ে হিসাব ধরলে যা থেকে রোজগার প্রায় ৬৫০ কোটি টাকা। এত পরিমান বিক্রি অন্তত সাম্প্রতিক সময়ে হয়নি; বলে দাবি করছেন আবগারি দফতরের আধিকারিকরা। আবগারি দফতরে সূত্রে খবর, বিয়ার সংকটের জেরে; রাজ্যে বিয়ার ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিটগুলির উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানো হচ্ছে।

]]>
মোদীর ‘আচ্ছে দিন’ কি আসছে, ভারত ঢুকছে ৫ লক্ষ কোটি ডলারের অর্থনীতিতে https://thenewsbangla.com/modi-achche-din-is-coming-india-is-entering-into-five-lakhs-crore-dollar-economy-said-anantha-nageswaran/ Wed, 15 Jun 2022 14:56:20 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=15476 কেন্দ্রের মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা ভি অনন্ত নাগেশ্বরন; দেখালেন বড় স্বপ্ন। মোদী সরকারের লক্ষ্য ছিল, ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে দেশকে; পাঁচ লক্ষ কোটি ডলারের অর্থনীতিতে নিয়ে যাওয়া। ২০২৩-২৪ এ না হলেও, আগামী ২০২৬-২৭ সালে ভারত পাঁচ লক্ষ কোটি ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে; বলে জানালেন কেন্দ্রের মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা ভি অনন্ত নাগেশ্বরন। তাঁর মতে, অন্যান্য সম্ভাবনাময় যেকোন দেশের তুলনায়; ভারত এখন ভাল জায়গায় দাঁড়িয়ে। এখন দেশের অর্থনীতির মাপ; ৩.৩ লক্ষ কোটি ডলার; ফলে ওই লক্ষ্য আগানি চার বছরের মধ্যে ছোঁয়া যাবে।

কেন্দ্র বাজেটের তিনদিন আগেই, দেশের নতুন মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টার নাম; ঘোষণা করে নরেন্দ্র মোদী সরকার। তিনি ডক্টর ভি অনন্ত নাগেশ্বরন। মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসাবে; নিয়োগ করা হয় তাঁকে। তার আগে, এই পদে ছিলেন; কে ভি সুব্রহ্মণ্যম। দায়িত্বে আসেন, অর্থনীতির শিক্ষক, লেখক এবং পরামর্শদাতা; ডঃ ভি. অনন্ত নাগেশ্বরন।

১৯৮৫ সালে ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট; আমদাবাদ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের পড়াশোনা করেন। এরপর চলে যান বিদেশে। ১৯৯৪ সালে ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ে; ‘‌বিনিময় হারের অভিজ্ঞতামূলক প্রবণতা’‌র ওপর ডক্টরেট করেন। ২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি সুইৎজারল্যান্ড এবং সিঙ্গাপুরে; বেশ ক’য়েকটি ব্যক্তিগত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানের জন্য; ম্যাক্রো-ইকোনমিক এবং পুঁজির বাজার গবেষণায় বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন। ২০১৮ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত; আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের ডিন ছিলেন অনন্ত।

আরও পড়ুনঃ ২০১৪ সালে পোলিও মুক্ত দেশের স্বীকৃতি পায় ভারত, বাংলার মেটিয়াবুরুজে পোলিও হানা

আগামী ২০২৬-২৭ সালেই, ভারত পাঁচ লক্ষ কোটি ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত হবে; ফের জানালেন কেন্দ্রের মুখ্য আর্থিক উপদেষ্টা ভি অনন্ত নাগেশ্বরন। মোদী সরকারের লক্ষ্য ছিল, ২০২৩-২৪ সালের মধ্যে দেশকে; পাঁচ লক্ষ কোটি ডলারের অর্থনীতিতে নিয়ে যাওয়া। কিন্তু অর্থনীতির পড়তি সময় ও করোনার ধাক্কায়; সেই লক্ষ্য পূরণ করা সম্ভব নয় বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

আন্তর্জাতিক অর্থভান্ডারের পূর্বাভাস তুলে ধরে অনন্ত বলেছিলেন; “তারা জানিয়েছে এটা ২০২৬-২৭ সাল হয়ে যাবে”। যা নিয়ে কেন্দ্রকে কটাক্ষ করে, একে ‘গোলপোস্ট বদলের’ সঙ্গে তুলনা করেন; প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম। তবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরের দাবি ছিল; ২০২৬ সালের মধ্যে সেই মাইলফলক ছোঁবে ভারত। এবার সেটাই বললেন; অনন্ত নাগেশ্বরন।

]]>
আশঙ্কা সত্যি করে, লোকসানের শুরু এলআইসি বা জীবনবিমা নিগমে https://thenewsbangla.com/lic-ipo-crashed-in-stock-market-losses-start-in-lic-or-life-insurance-corporation/ Wed, 08 Jun 2022 07:16:15 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=15307 ডুবতে শুরু করল এলআইসি বা জীবনবিমা নিগম। আশঙ্কা সত্যি করে, লোকসানের শুরু; জীবনবিমা নিগম এলআইসি-তে। বহু বছর ধরে, সব থেকে সম্পদশালী সরকারি সংস্থার; বাজারদর এবার নিম্নমুখী। মূল্যবৃদ্ধি, ডলারের সঙ্গে টাকার বিনিময় মূল্য, আর্থিক বৃদ্ধির হার; তলিয়ে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় একসঙ্গে নেমেছে সবাই। অর্থনীতির এই সামগ্রিক মন্দায়; পিছিয়ে নেই শেয়ার বাজারও। সেনসেক্স পরে যাওয়ায়; লোকসানে এলআইসি। শেয়ার বাজারের ধ্বসে, উদ্বেগের শুরু; স্বাধীনতার পর থেকে ভারত সরকারের ব্লু চিপ কোম্পানি, জীবন বিমা নিগমে। আশঙ্কায় সাধারণ মানুষ।

শেয়ার বাজারে জীবন বিমা নিগমের শেয়ারদর; মঙ্গলবার পৌঁছল সর্বনিম্ন স্তরে। গত মাসে লগ্নিকারীরা যে শেয়ার ক্রয় করেছিলেন ৯৪৯ টাকায়; সেই শেয়ারের মূল্য মঙ্গলবার মার্কেট বন্ধের সময় দাঁড়ায় ৭৫২ টাকা। আর এই চরম ধাক্কার পরিণাম, সামগ্রিকভাবে এলআইসির শেয়ার কিনে; লগ্নিকারীদের মোট লোকসান ১ লক্ষ ২০ হাজার কোটি টাকা।

আরও পড়ুনঃ নতুন ভারতে আপোষ নয়, ভারতীয় পণ্য নিষিদ্ধ করার ‘পাল্টা’ দিলেন ভারতীয়রা

এলআইসির মার্কেট ক্যাপিটালাইলেজেশন দাঁড়িয়েছে; ৪ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকায়। যা শুরুর সময় ছিল ৬ লক্ষ কোটি টাকার বেশি। বাজারে আসার প্রথম দিন থেকেই; এলআইসির শেয়ার নিম্নমুখী। ভারতের সরকারি সংস্থাগুলির মধ্যে সবথেকে সম্পদশালী এবং নিরাপদ ছিল এই এলআ‌ই঩সি। তাই স্বাভাবিকভাবেই দেশের লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষও; নিশ্চিন্ত হয়ে এলআইসির শেয়ার কিনেছেন।

কিন্তু মে মাস থেকেই মানুষের চরম উদ্বেগ বাড়িয়ে; এলআইসির শেয়ারদর শুধুই কমেছে। দেখা যাচ্ছে, বহু লগ্নিকারী লোকসান করেও; বিক্রি করে দিচ্ছে এই শেয়ার। কারণ, এই লাগাতার এই পতন দেখে মানুষের আশঙ্কা; এই দর আরও কমবে। তাই আরও বেশি লোকসান হওয়ার থেকে রক্ষা পেতে; বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে এলআইসি-র শেয়ার।

মাসখানেক আগেও দেশের এই সর্ববৃহৎ আইপিও নিয়ে; বাজারে তুমুল শোরগোল পড়ে গিয়েছিল। পাবলিক ইস্যু কেনার জন্য; মুখিয়ে ছিলেন ছোট-বড় বিনিয়োগকারীরা। কোন দিকে মোড় নিতে পারে এলআইসি আইপিও; তা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা ছিল তুঙ্গে। আশা ছিল ভাল রিটার্নের। কিন্তু সেই সব জল্পনাকে; পুরোপুরি নস্যাৎ করে দিয়েছে এই মুহূর্তের শেয়ারবাজার। লাভ তো অনেক দূরের কথা, এই সময়ে দাঁড়িয়ে; বেশ গুরুতর লোকসানের ভার বইতে হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের। আশঙ্কার কাল মেঘ এলআইসি ঘিরে।

]]>
ঘটা করে শিল্প সম্মেলনই সার, শিল্পে দেশের মধ্যে ‘পিছিয়ে বাংলা’ https://thenewsbangla.com/industry-conference-bengal-lags-behind-in-industry-central-ministry-report/ Thu, 26 May 2022 06:18:11 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=15227 ঘটা করে শিল্প সম্মেলনই সার; শিল্পে দেশের মধ্যে ‘পিছিয়ে বাংলা’। কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান ও প্রকল্প রূপায়ণ মন্ত্রকের; ‘বার্ষিক শিল্প সমীক্ষা’-র প্রাথমিক রিপোর্টে উঠে এসেছে এরকমই তথ্য। ২০১৯-২০ বছরের হিসাব অনুযায়ী; পশ্চিমবঙ্গে মোট কারখানার সংখ্যা ৯৬৫০টি, তামিলনাড়ুতে ৩৮ হাজার; গুজরাটে ২৮ হাজারেরও বেশি। কেন এমন বেহাল দশা ‘শিল্পায়নে’র পশ্চিমবঙ্গের? ঘটা করে শিল্প সম্মেলনই হচ্ছে; অথচ শিল্প আসছে না। পশ্চিমবঙ্গ আছে সেই তিমিরেই। এমনই দাবি কেন্দ্রীয় সরকারের শিল্প সমীক্ষায়।

কেন্দ্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশের বেশ কিছু রাজ্যের তুলনায়; পশ্চিমবঙ্গ অনেকটাই পিছিয়ে। রাজ্যে অনেক কম কল-কারখানা, শিল্প, কাজের সুযোগ। পশ্চিমবঙ্গে মোট মোট কটি কারখানা রয়েছে? ২০১৯-২০ বছরের হিসাব অনুযায়ী; পশ্চিমবঙ্গে মোট কারখানার সংখ্যা ৯৬৫০টি। কেন্দ্রের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রাজ্যের কারখানাগুলিতে; কাজ করেন প্রায় ৫ লক্ষ ৮০ হাজার কর্মী।

আরও পড়ুনঃ কাশ্মীরে সন্ত্রা’সবা’দীদের আর্থিক সাহায্য, ‘দেশদ্রো’হী’ ইয়াসিন মালিকের যাবজ্জীবন

অন্যান্য রাজ্যের সঙ্গে কি কি পার্থক্য রয়েছে বাংলার। তামিলনাড়ুতে ৩৮০০০-এরও বেশি কারখানা আছে; যেখানে কাজ করেন প্রায় ২২ লক্ষ কর্মী। গুজরাতে রয়েছে ২৮০০০-এরও বেশি কারখানা; কাজ করেন ১৪-১৫ লক্ষ মানুষ। মহারাষ্ট্র ২৫০০০-এরও বেশি কারখানা; কাজ করেন ১৪-১৫ লক্ষ কর্মী। বাংলায় শিল্প; সেভাবে বাড়ছেই না।

এছাড়াও আছে শিল্পাঞ্চলে তোলাবাজি, সিন্ডিকেট সমস্যা। রাজ্য সরকার বারবার চেষ্টা করলেও; বাংলার জেলায় জেলায় এখনও শাসকদলের নেতা-কর্মীদের, টাকা না পেলেই; শিল্পে বাধা দেওয়ার রোগ যায়নি।

আরও পড়ুনঃ ‘মহিলাদের আবেদন করার প্রয়োজন নেই’, সুধার চিঠিতে পিছু হঠেছিলেন টাটা

তৃণমূল সরকার প্রায়শই শিল্পায়নের গতির প্রসঙ্গ তোলে, দাবি করা হয়; রাজ্যে দ্রুততম হারে শিল্পায়ন হচ্ছে। কিন্তু কেন্দ্রের পরিসংখ্যান সম্পূর্ণ অন্য তথ্য বলছে। ২০১৮-১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গে মোট কারখানার সংখ্যা ছিল ৯৪২০টি। অর্থাৎ শেষ ১ বছরে মাত্র ২৩০টি নতুন কারখানা স্থাপন হয়েছে; সেখান মাত্র ২৮ হাজার নতুন চাকরি হয়েছে। এই একই সময়-পর্বে তামিলনাড়ু, গুজরাত, কর্নাটকে; ৭০০-১৫০০ নতুন কারখানা গড়ে উঠেছে।

রাজ্যের এমন বেহাল দশা কেন? বিরোধীদের অভিযোগ, জমি অধিগ্রহণের তিক্ত ইতিহাস, আইন-শৃঙ্খলার সমস্যা, পরিকাঠামোর অভাব রয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে; শাসক দলের নেতা-কর্মীদের দাপট। সেই ভয়েই অন্য রাজ্য বা বিদেশ থেকে; পশ্চিমবঙ্গে এসে কারখানা করার কথা কেউ ভাবতে পারছে না।

]]>
সুদের হার কমাল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া https://thenewsbangla.com/reserve-bank-of-india-has-decided-to-cut-the-interest-rates-down/ Thu, 04 Apr 2019 08:22:54 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=9943 ঠিক ৭ দিন পরেই দেশে প্রথম পর্বের ভোট। আর ভোটের মুখে বৃহস্পতিবার, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া কমিয়ে দিল সুদের হার। নতুন অর্থনৈতিক বছরের শুরুতেই ব্যাঙ্ক ঋণে সুদের হার ৬.৫ শতাংশ থেকে কমে হল ৬ শতাংশ। এর ফলে কমবে বাড়ি, গাড়ির ঋণের হার।

আরও পড়ুনঃ দেশ জুড়ে স্টেট ব্যাঙ্কে ২০০০ প্রবেশনারি অফিসার পদে নিয়োগ

রেপো রেট কমাল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক বা রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। ০.২৫ শতাংশ বা ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমল সুদের হার। এখন সেটি ৬ শতাংশ। শীর্ষ ব্যাঙ্কের আর্থিক কমিটি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যে এরকমটা করতে চলেছে তা খুব বেশি অর্থনীতিবিদ ধারনা করতে পারেননি। রেপো রেট হল আরবিআইয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই হারে অন্য ব্যাঙ্ককে টাকা ধার দেয় আরবিআই।

আরও পড়ুনঃ ভোটের মুখে তৃণমূল সভাপতির বাড়ি থেকে উদ্ধার অস্ত্র ও কোটি কোটি টাকা

আরবিআই এর মানিটরি পলিসি কমিটি (এমপিসি)-র ৬ জন সদস্য বৃহস্পতিবার এক বৈঠক করেন। এমপিসির ডেপুটি গভর্নর ভিরাল আচার্য এবং চেতন ঘাটে এই হার কমানোর বিপক্ষে ভোট দিলেও, ৪ জন সদস্য এই সুদের হার কমানোর পক্ষে ভোট করে। ৪-২ ভোটের কারণেই, কমান হল ঋণ হার। অতীতে, ব্যাঙ্ক ঋণে সুদের হার ৬ শতাংশ ছিল ২০১৮ সালের এপ্রিলে।

আরও পড়ুনঃ মমতার দাবি না মেনে জঙ্গলমহল থেকে ৩০ কোম্পানি বাহিনী তুলছে নির্বাচন কমিশন

লোকসভা নির্বাচনের আগে শেষবার ব্যাঙ্কের নীতি নির্ধারণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক কী করবে তা নিয়ে সমীক্ষার আয়োজন করেছিল একটি সংবাদ সংস্থা। ৭০ জন অর্থনীতিবিদকে নিয়ে আয়োজিত ওই সমীক্ষায় ৮৫ শতাংশেরও বেশি বিশেষজ্ঞ যা বলেছিলেন তা হল না। জানা গিয়েছে, কমিটির ৬ জনের মধ্যে ৪ সদস্যই সুদ কমানোর পক্ষে মত দিয়েছেন। জানুয়ারি মাস থেকে ধরলে এ নিয়ে দুবার কমল সুদের হার। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক মনে করে ২০১৯–২০২০ সালে জিডিপি হতে চলেছে ৭.২ শতাংশ। সেই লক্ষ্য রেখেই বেড়েছে জিডিপি।

আরও পড়ুনঃ বাংলায় উন্নতিতে বাধা ‘স্পীডব্রেকার’ মমতা, কটাক্ষ মোদীর

আর তাই, বৃহস্পতিবার ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের তরফে জানানো হল কমানো হয়েছে রেপো রেট। ০.২৫ শতাংশ অর্থাত্‍ ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমল সুদের হার। ৬.২৫ শতাংশ থেকে কমে তা এসে দাঁড়াল ৬ শতাংশে। দেশের শীর্ষ ব্যাংকের Monitory committee-র তরফে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ দিল্লিতে গান্ধী ও বাংলায় বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবারতন্ত্রকে ব্রিগেডে খোঁচা মোদীর

জানুয়ারি মাস থেকে এখনও পর্যন্ত মোট দুবার কমল আরবিআই-এর সুদের হার। রিজার্ভ ব্যাংকের অনুমান ২০১৯–২০২০ সালে জিডিপি হতে চলেছে ৭.২ শতাংশ। ২০১৮ সালের অক্টোবর – ডিসেম্বর ত্রৈমাসিকে ভারতের জিডিপি ছিল ৬.৬ শতাংশ। রিজার্ভ ব্যাংক রেপো রেট কমানোয় উপকার হবে সাধারণ মানুষেরও। আগামীদিনে কমতে পারে ঋণের সুদের হারও।

আরও পড়ুনঃ দুই বছর পর পাহাড়ে ফের প্রকাশ্যে বিমল গুরুং রোশন গিরি

রেপো রেট কমার কারণে, এবার কমবে গাড়ির এবং বাড়ির ঋণ। সুদের হার কমানোর পাশাপাশি, আরবিআই জিডিপি বৃদ্ধি ৭.৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৭.২ শতাংশও কমিয়ে দেয়। তবে এরপরেই মুখ খুলেছে বিরোধীরা। ভোটের আগে কেন্দ্রের নির্দেশে এই সিদ্ধান্ত, অভিযোগ কংগ্রেস সহ বিরোধীদের।

আরও পড়ুনঃ এক্সপায়ারি বাবুকে চ্যালেঞ্জ স্পিডব্রেকারের, বাংলায় মোদী মমতা তরজা তুঙ্গে

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>
ভোটের মরসুমে চাঙ্গা শেয়ার বাজার, ফের ৩৯ হাজার ছুঁল বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ সেনসেক্স https://thenewsbangla.com/sensex-hits-rrecord-high-crosses-39266-mark-nifty-above-11761/ Wed, 03 Apr 2019 10:43:25 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=9847 ভোটের মরসুমে চাঙ্গা শেয়ার বাজার-ও। সোমবার ১ এপ্রিল ৩৯ হাজার ছুঁয়েছিল বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ সূচক সেনসেক্স। বুধবার আবারও সেনসেক্স লাফিয়ে ৩৯,২৬৬ ছুঁল। নিফটি গত সেপ্টেম্বরের পর ১১,৭০০ অঙ্কের উপর চলেফেরা করছে। বুধবার তা ১১,৭৬১ ছুঁল। ভোটের মুখে শেয়ার বাজারে এমন ঘটনা নজিরবিহীন বলে মনে করছেন শেয়ার বাজার বিশেষজ্ঞরা।

আরও পড়ুনঃ প্রভিডেন্ট ফান্ডে সুদ বাড়িয়ে চাকুরিজীবীদের মুখে হাসি ফোটালেন মোদী

ভোটের মরসুমে চাঙ্গা শেয়ার বাজার। সোমবার ১ এপ্রিল ৩৯ হাজার ছোঁয় বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ সূচক সেনসেক্স। সোমবার সপ্তাহের শুরুতে বাজার খুলতেই ৩৫৬ পয়েন্ট বেড়ে সেনসেক্স ছুঁয়েছিল ৩৯,০২৮ অঙ্কে। এদিন সেটা আরও ২০০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়াল ৩৯,২৬৬ পয়েন্টে।

ব্যাঙ্ক, রিয়েলএস্টেট, অটো, ভারী শিল্প ও তথ্য-প্রযুক্তির শেয়ার দর উল্লেখ্যযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। যদিও সোমবার দিনের শেষে কিছুটা কমে ৩৮৮৩৭ এ থামে সেনসেক্স। বুধবার দিনের শেষে সেটা দাড়ায় ৩৮৮৭৭ পয়েন্টে।

আরও পড়ুনঃ বাংলায় ক্ষোভ বাড়িয়ে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন বাড়াচ্ছে মোদী সরকার

এনএসডিএল-র তথ্য অনুযায়ী, মার্চ মাসে প্রায় ৩৪ হাজার কোটি টাকার বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে। বাজারে যে নগদ টাকার সঙ্কট দেখা দিয়েছিল, তা নিয়ে সমস্যা সমাধানে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ঋণনীতিতে কেন্দ্রের ‘নরম মনোভাব’ থাকায় বিনিয়োগে বড় শিল্পপতিরা উত্সাহী হয়েছেন।

আরও পড়ুনঃ মমতাকে চাপে ফেলে ফের কেন্দ্রীয় কর্মীদের ডি এ বাড়াল মোদী সরকার

ফলে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে হিড়িক পড়ে বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও এমনটাই বিশেষজ্ঞ মহল মনে করছেন। ঘটনা যাইহোক ভোটের মুখে চাঙ্গা শেয়ার বাজার তথ্য এমনটাই বলছে।

আরও পড়ুনঃ রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এর বড় ঘোষণা, লোকসভা ভোটের আগে মধ্যবিত্তের মুখে হাসি

বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছেন, বিনিয়োগকারীরা বরাবরই স্থায়ী সরকারের পক্ষপাতী। ভোটের মুখে ফের মোদী ঝড় তুলতে সক্ষম হয়েছে বিজেপি। বালাকোট হামলা থেকে সফল এ-স্যাট পরীক্ষার ফায়দা নিতে কোনও ত্রুটি রাখেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অন্য দিকে মহাজোট সফলভাবে দানা না বাঁধায় ক্ষমতায় ফের মোদীকেই এগিয়ে রাখছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, সেই আঁচও পড়েছে শেয়ার বাজারে।

আরও পড়ুনঃ প্যান কার্ড আধার কার্ড লিংক করিয়েছেন, ৩১শে মার্চ ছিল শেষ দিন

আপনার মোবাইলে বা কম্পিউটারে The News বাংলা পড়তে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ।

]]>
ভোটের মরসুমে চাঙ্গা শেয়ার বাজার, ৩৯ হাজার ছুঁল বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ সেনসেক্স https://thenewsbangla.com/sensex-hits-record-high-crosses-39000-mark-nifty-above-11700/ Mon, 01 Apr 2019 15:44:52 +0000 https://www.thenewsbangla.com/?p=9681 ভোটের মরসুমে চাঙ্গা শেয়ার বাজার-ও। এই প্রথম ৩৯ হাজার ছুঁল বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ সূচক সেনসেক্স। নিফটিও গত সেপ্টেম্বরের পর ১১,৭০০ অঙ্কের উপর চলেফেরা করছে। যা ভোটের মুখে নজিরবিহীন বলে মনে করছেন শেয়ার বাজার বিশেষজ্ঞরা। দিনের শেষে অবশ্য ৩৮৮৩৭ এ থামে সেনসেক্স।

ভোটের মরসুমে চাঙ্গা শেয়ার বাজার। এই প্রথমবার ৩৯ হাজার ছুঁল বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ সূচক সেনসেক্স। সপ্তাহের শুরুতে বাজার খুলতেই ৩৫৬ পয়েন্ট বেড়ে সেনসেক্স ছোঁয় ৩৯,০২৮ অঙ্কে। ব্যাঙ্ক, রিয়েলএস্টেট, অটো, ভারী শিল্প ও তথ্য-প্রযুক্তির শেয়ার দর উল্লেখ্যযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়। দিনের শেষে অবশ্য কিছুটা কমে ৩৮৮৩৭ এ থামে সেনসেক্স।

এনএসডিএল-র তথ্য অনুযায়ী, মার্চ মাসে প্রায় ৩৪ হাজার কোটি টাকার বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে। বাজারে যে নগদ টাকার সঙ্কট দেখা দিয়েছিল, তা নিয়ে সমস্যা সমাধানে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ঋণনীতিতে কেন্দ্রের ‘নরম মনোভাব’ থাকায় বিনিয়োগে বড় শিল্পপতিরা উত্সাহী হয়েছেন।

ফলে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে হিড়িক পড়ে বিদেশি বিনিয়োগকারীদেরও এমনটাই বিশেষজ্ঞ মহল মনে করছেন। ঘটনা যাইহোক ভোটের মুখে চাঙ্গা শেয়ার বাজার তথ্য এমনটাই বলছে।

বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছেন, বিনিয়োগকারীরা বরাবরই স্থায়ী সরকারের পক্ষপাতী। ভোটের মুখে ফের মোদী ঝড় তুলতে সক্ষম হয়েছে বিজেপি। বালাকোট হামলা থেকে সফল এ-স্যাট পরীক্ষার ফায়দা নিতে কোনও ত্রুটি রাখেননি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অন্য দিকে মহাজোট সফলভাবে দানা না বাঁধায় ক্ষমতায় ফের মোদীকেই এগিয়ে রাখছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে, সেই আঁচও পড়েছে শেয়ার বাজারে।

]]>